মোবাইল দিয়ে প্রতি মাসে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা ইনকাম করার উপায়

 মোবাইল দিয়ে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা ইনকাম বিকাশ নগদ বা রকেটে পেমেন্ট

বর্তমান ২০২৪ সালে আপনি যদি অনলাইন কাজ করে প্রতিমাসে কমেও ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা চাচ্ছেন?সেক্ষেত্রে ইনকামের প্রচুর উপায় গুলো রয়েছে।কেননা, আমি নিজে গত ৬-৭ মাস ধরে অনলাইনে নানান কাজের মাধ্যমে প্রতি মাসে ৩০ থেকে ১৫ হাজার টাকায় আয় করতে সফল হয়েছি। হাতে থাকা মোবাইল দিয়ে প্রতি মাসে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা ইনকাম করার উপায় বতমানে তেম ন কঠিন কাজ নয।



ইনকাম কাজ করাটা বর্তমানে প্রচুর জনপ্রিয়তা লাভ করেছে এবং সত্যি বলতে লোকেরা ঘরে বসে অনলাইনে করে প্রতি মাসে আরামে ২০ থেকে ৩০ টাকা ইনকাম করতে পারছেন খুব সহজেই।তবে অন্যরা কাজের চেয়ে অনলাইনে ইনকাম করার জন্য আপনার স্ক্রিন দক্ষতা,সময়, জ্ঞান এবং চেষ্টা থাকতে হবে।

সূচিপএ 

মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায়

অনলাইনে মাধ্যমে ইনকাম করার একাধিক উপায় গুলো রয়েছে তবে প্রত্যেকেই কিন্তু প্রত্যেকেই উপায়ে কাজ করে সফল হতে পারেনা। তাহলে আপনাকে কি করতে হবে। অনলাইনে ইনকাম অভিজ্ঞতা থাকলে এখান থেকে ইনকাম করা অনেক সহজ।মাসে ৩০-৪০হাজার টাকা ইনকাম করতে সক্ষম।মোবাইল দিয়ে প্রতি মাসে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা ইনকাম করার উপায়। কি ধরনের কাজ করতে আপনার ভালো লাগে? কোন  কাজ গুলো প্রচুর অগ্রাহের সাথে করতে পারেন।

সেটা হোক লেখালেখি হোক বা গ্রাফিক্স ডিজাইনিং, ভিডিও এডিটিং, ছবি তোলা অনলাইনে সব ধরনের চাহিদা এবং সুযোগ রয়েছে।আমাকে দিয়ে উদাহরণ দিই,আমি গত এক বছর ধরে ব্লগিং করে নির্মিত ইনকাম করছি,তবে এখনো পর্যন্ত youtube এ নিয়মিত ভিডিও আপলোড করতে পারছি না। এর কারন কি জানেন?  আমি লেখালেখি করতে অনেক পছন্দ করি আর যার জন্য বগ্লিং বা আটিকেল লিখতে আমি সবসময় মোটিভেশন থাকি। এবার youtube এ আমি সফলতার জন্য পারছি না,কারণ লেখালেখির করার  তুলনায় ভিডিও বানানোর ক্ষেত্রে আমার তেমন কোনো রুচি বা আগ্রহ নেই পাশাপাশি এতটা জ্ঞানও নেই। 

অনলাইন কোর্স সেলিং
 বতমান সময়, ইন্টারনেটের প্রত্যেকেই ব্যবহার করেছেন এবং হাতের মুঠোয় থাকা সেই স্মার্টফোন এবং ইন্টারনেটের মাধ্যমে যেকোনো ধরনের কৌশল এবং সোর্সগুলো ঘরে বসে নতুন নতুন বিষয় শিখতে শিখে নিতে পারছেন। অনলাইনে নানান বিষয় উপলন্ধ নানান ভিডিও গুলোর অনেক চাহিদা বেড়ে চলেছে। আপনার কাছে যদি কোন বিশেষ বিষয়ের প্রচুর জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতা আছে তাহলে আপনি সেই বিষয়ে একটি হাই কোয়ালিটি ভিডিও সোর্স তৈরি করে মাধ্যমিক করতে পারবেন অনলাইন কোচ তৈরি এবং বিক্রি করে ইনকাম করা যায়।
আপনার তৈরি করা ভিডিও সোস গুলো আপনি অনলাইনে নানার মাধ্যমে  বিক্রি করতে পারবেন।যেমন,Udenmy,Teachable বা Courser। আবার চাইলে,এসইও, বিজ্ঞাপন, ফেসবুক মার্কেটিং, ইউটিউব ইত্যাদি নানান প্লাটফর্ম গুলোর সাহায্য নিয়ে অথবা নিজের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে সরাসরি সেখানে থেকেও বিক্রি করতে পারেন নিজের অনলাইন ভিডিও কোস গুলো।

এফিলিয়েট মার্কেটিং
এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করার প্রক্রিয়াটি ভালো করে বুঝতে এবং শিখতে পারলে এর থেকে আপনি আনলিমিটেড  টাকা ইনকাম করতে পারবেন। অনেকে আছেন যারা শুধুমাত্র পার্ট টাইম হিসাবে এফিলিয়েট মার্কেটিং কাজ করে দিনে ১ হাজার টাকা আরামে আয় করে নিতে পারছেন। তাহলে কি এই এফিলেট মার্কেটিং।?এফিলেট মার্কেটিং হল অনলাইন মার্কেটিং এবং এমন একটি আধুনিক ও জনপ্রিয় প্রক্রিয়া যেখানে নানান কোম্পানি এবং ব্যান্ডগুলো তাদের পণ্য বা পরিষেবা গুলো নানান অনলাইন প্রচার এবং বিক্রি করার সুযোগ করে দেয়।



উদাহরন স্বরুপ : ধরুন আপনার একটি ফেসবুক পেজ আছে যেখানে হাজার হাজার ফলোয়ার যুক্ত রয়েছে বা আপনার একটি বগ্ল সাইট ইউটিউবে চ্যানেল আছে। যেখানে আপনি ব্লগিং বা ওয়েবসাইটের বাড়ানোর বিষয়গুলো নিয়ে কন্টেন্ট পাবলিশ করছেন। এবার আপনার ইউটিউব চ্যানেলে অনেক আগ্রহ শ্রোতা থাকে মূলত ওয়েবসাইট, ব্লগ, ওয়েব হোস্টিং, সাইট থিম, ইত্যাদির উপর রয়েছে। এক্ষেত্রে আপনি চাইলে নিজের ভিডিও বা আর্টিকেলগুলোর মাধ্যমে  ওয়েব হোস্টিং বা ওয়েবসাইট থিম গুলো প্রচার করতে পারেন এবং সেগুলো বিক্রি করতে পারবেন।

ব্লগিং করে ইনকাম
একটা কম্পিউটারে ল্যাপটপ থাকলেই বাড়ি থেকে আপনি ব্লগিং শুরু করতে পারেন। আমি নিজে ব্লগিং এর দ্বারা প্রতিমাসে নিয়মিত 30 থেকে 40 হাজার টাকা আয় করছি।একজন ছাত্র মহিলা বা যেকোনো চাকরি বা ব্যবসা করা ব্যক্তি নিজের ব্লগিং করতে পারে।ব্লগিং থেকে পেসিভ ইনকাম করতে পারেন। ব্লগিং সঠিকভাবে করতে জানলে ব্লগিং করে আনলিমিয়েট টাকা রোজগার করার সুযোগ পাওয়া যায়। তবে এক্ষেত্রে আপনার ধৈর্য ধরে বজায় রেখে রেগুলার কাজ করতে যেতে হবে।
  • এই পেশাতে সবথেকে বেশি প্রয়োজন হয় সৃজনশীল, লিখনশৈলী এবং ব্লগ পাবলিশ করার ন্যূনতম জ্ঞানের।   
  • আপনি একজন পার্টটাইম কিংবা ফুলটাইম ব্লগ হিসেবে কাজ করবে পারেন। 
  • ব্লগিংয়ের ব্যাপারে পারদশী হওয়ার জন্য কোন রকমের বিশেষ ক্যারিয়ার প্রয়োজন নেই। 
  • দ্রুত ইন্টারনেট সংযোগ হল এই পেশার সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। 
  • যেকোনো বয়সে মানুষের নিয়মিত ব্লগ থেকে উপার্জন করতে সক্ষম। 

 মোবাইল অ্যাপ দিয়ে ইনকাম

একটি মোবাইল অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে আয় করা যায় এই বিষয়টি জানতে চাচ্ছেন?তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন।কারণ বর্তমান সময়ে অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল অ্যাপস তৈরি করে ইনকাম করা সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি আজকের আর্টিকেল আমরা আলোচনা করতে চলেছি। মোবাইল দিয়ে প্রতি মাসে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা ইনকাম করার উপায়।একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে যেমন নানা ধরনের পদ্ধতি রয়েছে তেমনি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ তৈরি করে আয় করার ধরনের পদ্ধতি রয়েছে।
যদিও বর্তমানে ঘরে বসে অনলাইনে টাকা ইনকাম করার অনেক সহজ উপায় রয়েছে। এরকম বেশ কিছু উপায় গুলো যেগুলোর মধ্যে লোকেরা অনলাইনে দৈনিক ৪০০থেকে ৫০০ টাকা আয় করে নিতে পারেন। এটা হাতে থাকা মোবাইল দিয়ে প্রতিমাসে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা ইনকাম করার উপায় রয়েছে।কিন্তু এগুলোর মধ্যে অ্যাপস তৈরি করে ইনকাম করাটা অতিক লাভজনক। কারণ আপনি যদি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ তৈরি করতে পারেন যদি এই অ্যাপ জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি করতে পারেন তাহলে আপনি অনার্সে প্রতিদিন ১০০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

কিভাবে একটি এন্ড্রয়েড অ্যাপ তৈরি করবেন
আপনি যদি মোবাইল অ্যাপ তৈরি করে ইনকাম করতে চাচ্ছেন?তাহলে আপনাকে সবার আগে একটি মোবাইলে অ্যাপ তৈরি করে নিতে হবে। আর এখনকার সময় মোবাইল অ্যাপ তৈরি করা খুব বেশি কঠিন বিষয় নয় এমনকি চাইলে মোবাইল অ্যাপ তৈরি করতে পারবেন। আপনি ইউটিউবে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ মেকিং এ বিষয়ে প্রচুর ভিডিও পেয়ে যাবেন।যার মাধ্যমে আপনি নিজেই একটি মোবাইলে অ্যাপ তৈরি করতে পারবেন।এছাড়া ও যদি গুগল ফ্রি অ্যাপ বিল্ডার্স ওয়েবসাইট লিখে সার্চ দেন।তাহলে আপনি সহজেই  ওয়েবসাইট পেয়ে যাবেন। যেগুলোর মাধ্যমে সহজেই সম্পন্ন ফ্রি একটি অ্যাপ তৈরি করতে পারবেন। 
যেমন, 
  • Appypie
  • Appsgeyser
  • Glide
  • Thunkable
  • Bravo Studio
  • AppGyver
  • Kodular
এই সাইটগুলোতে প্রবেশ করে আপনি আপনার প্রয়োজন মতোই অ্যাপ তৈরি করতে পারবেন।
" আপনাকে প্রশ্ন করে থাকেন, অ্যাপস তৈরি করতে কত টাকা লাগে, "
উপরে বলা ওয়েবসাইট গুলোর মাধ্যমে তৈরি করতে আপনার কোন টাকা বিনিয়োগ করতে হবে না। সম্পূর্ণ ফ্রিতে আপনার মোবাইল বা কম্পিউটার দিয়ে নিজে অ্যাপ বানাতে পারবেন এবং ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। 

অ্যাপ তৈরি কিভাবে ইনকাম করা যায়
যদি আপনার একটি অ্যাপ তৈরি করা হয়ে গেছে তাহলে এখন আপনার অ্যাপস থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে জানতে হবে।google এ বিভিন্ন অ্যাপস  রয়েছে সেখান থেকে টাকা আয় করার সহজ উপায় রয়েছে।বর্তমান সময় সবাই মোবাইলে ফেসবুক আপ আছে।কম বেশি আমরা এটা  প্রতিদিন আমরা  ব্যবহার করে থাকি। তাহলে চলুন দেরি না করে মোবাইল অ্যাপ বানিয়ে টাকা আয় করার সেরা কয়েকটি উপায় জেনে নেই।

Advertisements 
একটি এন্ড্রয়েড অ্যাপ ইনকাম করার সবচেয়ে জনপ্রিয় উপায় হল বিজ্ঞাপন দেখিয়ে ইনকাম । যদি আপনার তৈরি করা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস প্রচুর পরিমাণ ব্যবহার করে ডাউনলোড করে নিয়ে প্রতিদিন ব্যবহার করে তাহলে আপনি তাদেরকে বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে টাকা ইনকাম শুরু করতে পারবেন।বিজ্ঞাপন দেখানোর জন্য আপনাকে একটি এডভাইসমেন্ট প্রোগ্রাম বা কোম্পানি ব্যবহার করতে হবে। 

ওয়েবসাইট বা ব্লগে যেমন আমরা গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে সহজে আমাদের লেখা আর্টিকেলগুলো বিজ্ঞাপন দেখি আয় করতে পারি। ঠিক একইভাবে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশনগুলোতে বিজ্ঞাপন দেখানো হয় Google admob এর মাধ্যমে। মোবাইল দিয়ে প্রতি মাসে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা ইনকাম করার উপায়। বিজ্ঞাপন লাগানোর জন্য আপনাকে প্রথমে একটিGoogle admob তৈরি করে নিতে হবে। আর এই বিজ্ঞাপন গুলোর উপর যখন ব্যবহারকারী ক্লিক করবে তখন এই বিনিময়ে Google admob একাউন্ট আপনার টাকা যোগ হবে। 

Subscriptions 
অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ থেকে টাকায় আয় করার অন্যতম একটি উপায় হল প্রিমিয়াম সাবস্ক্রিপশন।আপনি ইউজারদের প্রথমে বিনামূল্যে আপনার অ্যাপটি ব্যবহার করার অনুমতি দিতে পারেন এবং কিছু সার্ভার বা পরিষেবা আপনি লক করে রাখতে পারেন। সেই পরিষেবা গুলো ব্যবহার করার জন্য ব্যবহারকারীদের প্রিমিয়াম সাবপ্রিশন কিনতে হবে এভাবেই আপনি টাকা পেতে পারেন।যদি আপনার অ্যাপটি ব্যবহার করে ব্যবহারকারী উপকৃত হন তারা অবশ্যই আপনার প্রিমিয়াম সাবস্ক্রিপশন কিনবেন।
আপনি এগুলোর মধ্যে learning,Tutorial অথবা online courses ব্যবহার করতে পারেন। আপনি কিছু কন্টেন ফি দেখাতে পারেন আবার কিছু কন্টেন আপনি কিনতে পারেন। অর্থাৎ এই অ্যাপস গুলোতে সকল কন্টেন দেখানোর জন্য আমাদের টাকা দিয়ে subtition কিনতে বলা হয়েছে হয়ে থাকে । ধরুন আপনি একটি অনলাইন কোর্স ব্যবহার করছেন এখানে আপনি কিছু কোস ফ্রি পেতে পারেন। এরপর আপনার ইচ্ছা হলে বাকি কোস ভালো লাগলে বাকী গুলো করার জন্য আপনাকে সাবস্ক্রাইক করা 
বলা হয়ে থাকে এই ভাবে এখান থেকে টাকা ইনকাম করা যায়।

sponsorship 
অ্যাপ থেকে অল্প সময়ে অধিক টাকার নাম করার জন্য স্পন্সারশিপ  সবচেয়ে সেরা ইনকাম উপায়।যদি একটি অ্যাপকে অনেক জনপ্রিয় করে তুলতে পারেন এবং প্রচুর পরিমাণে ইউজার রয়েছে তাহলে স্পন্সার শিপ মাধ্যমে অবশ্যই টাকা করতে পারবেন।তবে এজন্য আপনার অ্যাপস এর ভিতর কিছু ভালো ফিউচার লাগাতে হবে। আপনার অ্যাপে অবশ্যই অন্যান্য ও ব্যবহারকারীদের জন্য আকর্ষণীয় হতে হবে।কারণ উচ্চমানের  অ্যাপে সবসময় স্পন্সারদের আকর্ষণ করে। 

দিনে ৫০০ টাকা ইনকাম করার App

আপনি যদি ঘরে বসে টাকা ইনকাম করতে চান? তাহলে আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হবে অনলাইন ইনকাম। বতমাণ সময়ে নানা ধরনের এর ইনকাম করার অ্যাপস বা ওয়েবসাইট গুলো আছে সেখান থেকে আমরা ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা ইনকাম করতে পারি। আজকের পোষ্টের দিনে ৫০০ টাকা ইনকাম করার অ্যাপস সম্পর্কে  বিস্তারিত আলোচনা করব।আপনি যে দিনে ৫০০ টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে এবং একটা সময় আপনি দিনে ৫০০ টাকা বেশি উপার্জন করতে পারবেন।

 আমাদের মধ্যে অনেকেই দিনে ৫০০ টাকা ইনকাম করার এপস সম্পর্কে জানতে চাই। তারা মনে করেন এমন অ্যাপস রয়েছে। যেখান থেকে শুধু একটা একাউন্ট খুললেই দিনে ৫০০ টাকা ১০০ টাকা নিয়োগ করা যাবে।আপনি যদি এমন অ্যাপস খুজে থাকেন তাহলে বলবো আজকে আটিকেল আপনার জন্য না। মোবাইল দিয়ে প্রতি মাসে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা ইনকাম করার উপায়। 

বিটি ফ্যাশন অনলাইন সব সময় আপনাদের সঠিক পদ্ধতি এবং সঠিক মাধ্যমের টাকা ইনকামের মাধ্যম সম্পকে বলে।এখানে আপনি অনলাইন স্প্যাম বা অর্থ পেমেন্ট না করে আর্নিং অ্যাপস ওয়েবসাইট সম্পর্কে আলোচনা করব না।যারা আজকে থেকে দিনে ৫০০ টাকা ইনকাম অ্যাপস খুজছেন। তাদের বলব আছে আর্টিকেল আপনাদের জন্য নয়। কারণ আজ আমরা আলোচনা করব কিভাবে কষ্ট করে দিনে ৫০০ থেকে ১০০ টাকা ইনকাম করা যায়।

Shutterstock Contributor App
এই অ্যাপস থেকে টাকা ইনকাম করার সাথে সবচেয়ে জনপ্রিয়ভাবে বিশ্বাসযোগ্য একটি প্লাটফর্ম  Shutterstock Contributor Ap। এই অ্যাপসটি 100% পেমেন্ট করে থাকে। নিজের হাতে থাকা ফোন থেকে তোলা ছবিগুলো বিক্রি করে ইনকাম করতে পারবেন। অর্থাৎ অনলাইনে ছবি বিক্রি করে টাকা ইনকাম করার বিশ্বাসযোগ্য একটি প্লাটর্ফম হলো শাটার স্টক কন্ট্রিবিউটর।Shutterstock Contributor App করতে হলে প্রথম আপনাকে গুগল প্লে স্টোর থেকে অ্যাপসটা ইন্সটল করতে হবে। তারপর সেখানে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য দেয় একাউন্ট তৈরি করতে হবে। 

আপনার একাউন্ট অনুমোদন হওয়ার পর আপনি সেখানে আপনার হাতে থাকা ফোনের বিভিন্ন ছবি ও শট ভিডিও বিক্রি করে ইনকাম করতে পারেন। এবং আপনার একাউন্টে জামা টাকা আপনি সহজেই পিনিয়াল অন্যান্য ব্যাংক অ্যাকাউন্ট মধ্যে উত্তোলন করতে পারবেন। এখান থেকে আপনি সহজেই ৫০০ - ১০০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

WorkUp Job
আপনি যদি দিনে ৫০০ টাকা ১০০ টাকা করতে চান তাহলে আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো অ্যাপ্স হলো workup Job অ্যাপস।এখানে আপনি ছোট ছোট ভিডিও দেখে আপনি ইনকাম করতে পারবেন। যেমন, youtube সাবস্ক্রাইব করা, ভিডিও দেখা, শেয়ার করা, ফেসবুক পেজ ফলো করা, জিমেই মেইল তৈরি করা ইত্যাদ মাধ্যমে ইনকাম করা যায়।আপনি সময় মতো এসব কাজ করে ২ টাকা থেকে দশ টাকার ইনকাম করতে পারবেন। মোবাইল দিয়ে প্রতি মাসে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা ইনকাম করার উপায়। এই প্লাটফর্মে আপনি অসংখ্য কাজ পাবেন। 

দৈনিক আপনি এখানে তিন থেকে চার ঘন্টা কাজ করে ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।workUp job কাজ করে ইনকাম কৃত অর্থ আপনি বিকাশ রকেট নগদের মাধ্যমে উওোলন করতে পারবেন।

YouTube 
আপনি দিনে ৫০০ টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো ইউটিউব। কারণ ইউটিউবার প্রতিদিন হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারে।আর আপনি যদি ইউটিউবিং শুরু করেন তাহলে আপনি অধীনে ৫০০ থেকে ১০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন । আগে প্রথমে প্লে স্টোর থেকে ইন্সটল করতে হবে। এরপর একটি চ্যানেল খুলে বিভিন্ন বিষয়ের উপর বিভিন্ন কন্টেন আপলোড করতে হবে। 



যে কোন চ্যানেল থেকে তাড়াতাড়ি ইনকাম করা কার্যকর উপায় হল এফিলেট মার্কেটিং। youtube মোবাইল অ্যাপ এর মাধ্যমে মোবাইল দিয়ে নিজের চ্যানেল এ ভিডিওগুলো আপলোড করতে পারবেন। একটা সময় যখন আপনার ইউটিউব চ্যানেলের মনিটাইজস  জন্য প্রস্তুত  হবে। তখন এডসেন্স জন্য আবেদন করে অনুমোদন নিয়ে দিনে ৫০০-১০০০ টাকা পযন্ত ইনকাম করা যায়।

ফ্রি গেম খেলে টাকা ইনকাম করার সাইট

বাংলাদেশে কোন গেম থেকে টাকা ইনকাম করা যায় এ সম্পর্কে আপনারা অনেক খোঁজাখুঁজি করেন। তাই আপনি যদি এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়ে থাকেন তাহলে বাংলাদেশের যেসব গেম খেলে টাকা ইনকাম করা যায় যে সম্পর্কে আপনি জানতে পারবেন। ফ্রী গেম খেলে টাকা ইনকাম করার সাইট থেকে আপনি অনলাইন গেম খেলে টাকা ইনকাম করতে পারবেন এবং নগদ বিকাশে পেমেন্ট নিতে পারবেন।

MPL
আপনি যদি অনলাইন গেম খেলে টাকা ইনকাম করার কথা ভাবছেন এবং ভালো পরিমাণে ইনকাম করতে চাইছেন তাহলে এই গেম আপনার কাজে অবশ্যই আসবে। MPl হলো একটি মোবাইল প্রিমিয়ার গেম।এই অ্যাপ্লিকেশন টা আপনি গুগল প্লে স্টোরে পেয়ে যাবেন। এখানে একটা একাউন্ট  খুলেই আপনি বোনাস পেয়ে যাবেন।এবং এখানে রেফার এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা যায়।এবং আপনার উপাজন কৃত টাকা সরাসরি নগদ বিকাশে পেমেন্ট নিতে পারেন।
 
আরো অনেক গেম আছে যেগুলো খেলে টাকা ইনকাম করা যেমন
  • Hogo
  • Qureka
  • Maney Bingo Clash
  • Yatzy Dice
  • Sheep Fight
  • Crazy Taxi
  • Knife Hit
  • Juice Slash
  • Carrom

শেষ কথা

তাহলে আশা করছি আমি আপনাদের মোবাইল গেম খেলে টাকা উপার্জন করার অ্যাপস ভালো করে বুঝে দিতে পেরেছি। ইন্টারনেটে এমন অনেক টাকা ইনকাম করার অ্যাপস পাবেন।  এ ধরনের যেকোন Reward earing apps গুলো ব্যবহার করার আগে কিছু বিষয় নিজের থেকে যাচাই অবশ্যই করে নেবেন।মোবাইল দিয়ে গেম খেলে আয় করার ক্ষেত্রে আপনার কেবল ট্রাস্টেড গেম গুলি ব্যবহার করা উচিত। 

আমাদের আজকে আর্টিকেল যদি আপনাকে ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আর্টিকেল শেয়ার করতে ভুলবেন না। মোবাইল দিয়ে প্রতি মাসে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা ইনকাম করার উপায়।এছাড়াও গেম খেলে টাকা এপ্সস গুলির সাথে জড়িত কোন ধরনের প্রশ্ন থাকলে নিজে কমেন্ট করে অবশ্যই জানাবেন। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url