পালং শাকের উপকারিতা ও অপকারিতা
বর্তমান সময়ে অনেকেই স্বাস্থ্য নিয়ে বেশি সচেতন। বিশেষ করে জটিলতার পর সেই
সচেতনতা বেড়ে গেছে আরো কয়েকগুন।প্রতিদিনের খাবার খাবারের পুষ্টিগু নিয়ে মানুষ
যখন বেশ সচেতন।চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা, স্বাস্থ্য সচেতন মানুষের
খাবারের তালিকায় এখন সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় খাবার হল চিয়া সিড।চিয়া হচ্ছে
সালভিয়া হিসপানিকা নামক মিন্ট প্রজাতির বীজ।যা আপনার হৃদয়ের জন্য ভালো এবং
প্রদাহ ও কমাতে সাহায্য করে।
এটি মূলত মধ্য আমেরিকা ও মেক্সিকার মরুভূমিতে জন্মায়। এগুলো দেখতেও অনেকটা তোকমা
দানার মত। বীজ জাতীয় যেকোনো খাবারে পুষ্টিগুন অনেক। বিশেষ করে চিয়া সিডকে বলা
হয় সুপার ফুড। এতে আছে প্রচুর ওমেগা ৩,ফ্যাটি
এসিড,কোয়েরসেটিন,কেম্পফেরল,ক্লোরোজেনিক এসিড ও ক্যাফিক নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট
পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, ক্যালসিয়াম এবং দ্রবনীয় ও অদ্রবনীয় খাদ্য আশ।
সূচিপএ
চিয়া সিডের পুষ্টিগুণ
চিয়া সিডের পুষ্টিগুণ অপরিসীম। চিয়ার সিড খাওয়ার নিয়ম উপকারিতা অনেক। তবে
অনেকে চিয়া সিডের পুষ্টিগন বা এটি খাওয়া নিয়ম জানেন না। যে কারণে এই সুপার
ফুডকে নিজের খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করছেন না। যারা সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর
বা রাতে ঘুমাতে যাওয়ার বা যারা ব্যায়াম করেন তারা ব্যায়ামের 1 ঘন্টা পর
চিয়া সিড খেতে পারেন । ওজন কমাতে খালি পেটে সকালে রাতে ঘুমানোর আগে এক গ্লাস
পানির মধ্যে দু চা চামুচ চিয়া সিট ও দু চামচ লেবুর রস মিশিয়ে খেলে ভালো ফল
পাওয়া যাবে।
আরো পডুনঃ পালং শাকের উপকারিতা ও অপকারিতা
চিয়া সিড খুবই পুষ্টিকর খাবার। এতে আছে দুধের চেয়ে পাঁচ গুণ বেশি ক্যালসিয়াম,
কমলার যে সাত গুণ বেশি পরিমাণ ভিটামিন সি,পালংশাকের চেয়ে তিনগুণ বেশি আয়রন, কলার
চেয়ে দ্বিগুণ পটাশিয়াম, মুরগির ডিম থেকে তিনগুণ বেশি প্রোটিন, স্যামন মাছের
চেয়ে ৮ গুণ বেশি ওমেগা-৩।চিয়া সিডের প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে, যা আপনার পেট
ভরা রোধ এবং হজমে সহায়তা করে। সিয়া সিডতে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড
রয়েছে।
পুষ্টিবিদের মতে চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা
-
চিয়া সিডে আছে ওমেগা-৩,যা হৃদ রোগের ঝুঁকি ও ক্ষতিকর কোলেস্টর কমাতে সাহায্য
করে।
-
এটি শরীরের শক্তি ও কর্ম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
-
চিয়া সিডে প্রচুর পরিমাণে অক্সিজেন থাকায় থাকার প্রতিরোধ ক্ষমতাকে আরো
শক্তিশালী করে।
-
চিয়া সিড ব্লাড সুগার স্বাভাবিক রাখে, যা ডায়াবেটিসের নিয়ন্ত্রণের রাখতে
সহায়তা করে।
-
চিয়া সিডে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে যা হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষায় বিশেষ
উপকারী।
-
ভালো ঘুম হতে চিয়া সিডের বিকল্প এর চেয়ে নেই।
-
চিয়া সিড হজমে সহায়তা করে এবং কোষ্ঠকানিষ্ঠ্য দূর করে।
-
চিয়া বীজ হাটু ও জয়েন্ট এর ব্যথা দূরে রাখে এবং বাত ব্যথা থেকে উপশম
দেয়।
-
চিয়া সিড ত্বক,চুল,নখ সুন্দর রাখতে বেশ উপকারী।
চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম
চিয়া সিড আমাদের শরীরের জন্য বেশি উপকারী। নিয়মিত ও নিয়ম করে বিভিন্ন খাবারের
সাথে পরিমাণ মতো সিয়া সিড খেলে যেমন আমাদের শরীর ও স্বাস্থ্য ও ভালো থাকবে।তেমনি
আমাদের শরীরকে নানা রকম রোগ বালাই থাকে দূরে রাখবে ও ওজন নিয়ন্ত্রণে বিশেষ
সহায়তা করবে। সিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা । চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও
উপকারিতা অপরিসীম।ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম।চিয়া সিড সাধু গন্ধ বিহীন একটি
খাবার।
এটি খাবার জন্য রান্না করার দরকারও হয় না।চিয়া সিড পানিতে ভিজিয়ে সহজেই
খাওয়া যায়। চিয়া সুড চাইলে আপনি ওটোস, পুডিং, জুস ইত্যাদির সঙ্গে মিশে
খেয়ে নেওয়া যায়। এ ছাড়া কেউ চাইলে টক দই, সিরিয়াল, রান্না করা সবজি বা সালাদের
উপরের ছিটিয়ে খেতে পারেন। এটা যেমন পুষ্টিকর, তেমনি শরীলের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ
ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। চিয়া সিড কুসুম গরম পানিতে ২০ থেকে ৩০ মিনিট
ভিজিয়ে রাখুন। সকালে খালি পেটে অথবা রাতে ঘুমানোর আগে এই পানিও পান করুন।
চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম
-
সপ্তাহের কমপক্ষে তিন থেকে চার দিন সকালে খালি পেটে অথবা রাতে খাওয়ার পরে
ঘুমানোর আগে ১-২ চা চামুচ পানিতে ভিজিয়ে রেখে ২০-৩০ মিনিট পর কাস্ট মুদি সালাদ
ও অন্যান ফলের রসের সাথে মিক্স করে খেতে পারেন ।
-
দুই কাপ নারকেল পানির সঙ্গে পছন্দের ফলে রসের সঙ্গে দুই থেকে তিন টেবিল
চামচ সিয়া বীজ দিয়ে মিশ্রন বানিয়ে নিন।চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও
উপকারিতা।প্রয়োজনে পানীয় যোগ করতে পারেন।২০-৩০মিনিট রেখে খেয়ে নেন।
গর্ভাবস্থায় চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম
চিয়া সিড এই মুহূর্তে স্বাস্থ্যকর খাদ্য রসিকদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয়
একটি সুপার ফুড। যেহেতু এই বীজের কোন নির্দিষ্ট স্বাদ বা গন্ধ নেই তাই চিয়া বীজের
পুষ্টির মাত্রা বাড়ানোর জন্য এগুলি যেকোনো খাবারের সঙ্গে যুক্ত করা যায়।
চিয়া সিডের কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই তবে গর্ভবতী মহিলাদের যে কোন কিছু
খাওয়া সম্পর্ক সতর্ক থাকা উচিত। চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা।সিয়া
সিডটিকে নিজের ডায়েট এ যোগ করার আগে যে পুষ্টি গ্রহণ এর বোঝা উচিত।
হ্যা, গভাবস্থায় চিয়া সিড বীজগুলো সেবন করা নিরাপদ। আর এগুলি প্রকৃতপক্ষে
একটি সুস্থ প্রসব হওয়ার সম্ভাবনাকে বৃদ্ধি করে তুলতে পারে।প্রায় ১০০গ্রামের মত
চিয়া সিড বীজে মোটামুটি প্রায় ২০ গ্রাম প্রোটিন সরবাহ করে । বড় এক চামচ চিয়া
বীজ সেবন করলে তা থেকে আপনি তিন গ্রামের মতো প্রোটিন পেতে পারেন। এছাড়া মধ্যে
রয়েছে আয়রন এবং ক্যালসিয়াম । এই উভয় কারনে খনিজই একটি সুস্থ এবং স্বাস্থ্যকর
গর্ভাবস্থায় জন্য অপরিহার্য।
গর্ভাবস্থায় চিয়া বীজের উপকারিতা
চিয়া বীজে প্রচুর পুষ্টিগত গুণমান রয়েছে, কারণ এতে শিশুর বিকাশের জন্য
প্রয়োজনীয় বিভিন্ন পুষ্টি রয়েছে। গর্ভাবস্থায় চিয়া বীজ খাওয়া মায়েদের ও
সাহায্য করতে পারে।গর্ভবতী মহিলারা চিয়া বীজ খেলে যেসব সুবিধা পাবেন চলুন জেনে
আসা যাক;
কোষ্ঠকাঠিন্য রোধ করতে সহায়তা করে
গর্ভাবস্থায় আপনার পক্ষে একটা কঠিন সময় হয়ে যেতে পারে। অনেক গর্ভবতী মহিলাদের
তাদের গভবতী অবস্থা কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যায় ভোগেন।চিয়া বীজে উচ্চ পরিমাণে ফাইবার
রয়েছে, যা একটি মৃসণ প্রচন প্রক্রিয়া নিশ্চিত করে এবং কোষ্ঠকাঠিষ্ঠ সহজ করতে
সহায়তা করে । চিয়া বীজ সেবন করলে নিয়মিত অস্ত্রের গতিবিধির উন্নতি ঘটায়, আর
তার ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য এবং হেমারয়াডস বা আশের মত জটিলতা গুলি হওয়া রোধ করে।
রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণ করে
গর্ভাবস্থায় হরমোনীয় পরিবর্তনগুলি দারুন রক্তগুলোকে জমা হতে পারে, যা সময় মত
নিয়ন্ত্রণ করা উচিত অন্যথায় এটি গর্ভাবস্থায়কালীন ডায়াবেটিসের দিকে পরিচালিত করতে
পারে।গর্ভ অবস্থার প্রাথমিক পর্যায়ে উচ্চ রক্ত চাপে আপনাকে গর্ভপাতের ঝুঁকি
ফেলতে পারে।আপনার ডায়েটে চিয়া বীজ অন্তর্ভুক্ত করে আপনি রক্তে শর্করার মাএা
নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন।চিয়া বীজ মধ্যে থাকা ফাইবার বা তত্ত আপনার রক্তের মধ্যে
শকরা শোষণ হাওয়াকে হ্রাস কাজ করতে পারে ।
অ্যান্টি- অক্সিডেন্ট
চিয়া বীজ সিলোনিয়াম এবং ম্যাগনেস এবং জিষ্ক এর মতো অন্যান্য পুষ্টি রয়েছে।
এগুলো এক একটি অপরিহার্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা বেশ কয়েকটি গভবস্থায় সংক্রান্ত
ঝুকি হ্রাস করতে সহায়তা করে। যেমন:
- ভ্রন এর দুবল বৃদ্ধি
- একজিমা
- ক্যান্সার
- ডায়াবেটিস
- হৃদরোগ
ওজন কমাতে চিয়া বীজ খাওয়ার নিয়ম
আমরা সবাই চিয়া সিডকে সুপার ফুড হিসেবে চিনে থাকি। এই চিয়া সিড আমাদের শরীরের
জন্য খুবই উপকারী। যেহেতু বর্তমানে অনেকেই সাস্থ্য নিয়ে দিন দিন বেশি সচেতন
হচ্ছে, তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় অনেক মানুষ চিয়া সিডকে সচেতন মানুষের খুব
বেশি প্রয়োজন হিসেবে মনে করে থাকেন। চিয়া বীজে রয়েছে প্রচুর আশ জাতীয়
উপাদান। যা খেলে আপনার পেট ভরা মনে হয়। এরফলে খুদা কম লাগবে।চিয়া বীজের
সঙ্গে পানি মিশালে আয়তনে অনেক গুণ বেড়ে যায়।
তাই মূল খাবারের আগে চিয়া বীজ গুলো খেলে খাবার গ্রহনের পরিণতা কমে। চিয়া বীজ
সুস্থ হৃৎপিন্ডের জন্য যা খুবই জরুরী। এই বীজে থাকা দ্রবণীয় আশ রক্তের শকরা শোষন
করে। এর ফলে তা ওজন কমাতে সহায়তা করে। তিসিতে থাকা স্বাস্থ্যকর চর্বি রক্তের
প্রবাহ কমিয়ে শরীরের মেটাবলিজম কমাতে সাহায্য করে। ওজন কমাতে আমাদের কিছু নিয়ম
পালন করতে হয়। কিন্তু শুধু এই যে বীজ খেলে যে ওজন কমবে একেবারে তা
নয়
চিয়া খাওয়ার নিয়ম
ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম অপরিসীম।ওজন কমাতে বিশেষ ভুমিকা পালন করে।দ্রুত
ওজন কমাতে খালি পেটে সকালে ও রাতে ঘুমানোর আগে এক গ্লাস পানির মধ্যে দুই চা
চামচ সিয়া বীজ এবং দুই চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে খেলে ভালো ফলাফল পাওয়া
যায়। খাবার ৩০ মিনিট আগে পানি সাধারণত তাপমাত্রা ভিজে রাখতে হবে। চিয়া
বীজে প্রোটিনের পরিমাণ বেশি থাকাই ক্ষুদার নিরাময় হবে এবং নিজস্ব সাধ না থাকার
যে কোন শরবত, টক দই, স্কাশ বা অন্যান্য খাবারের সাথে মিশিয়ে খাওয়া যেতে
পারে।
চিয়া সিড খাওয়ার পরিমাণ
চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও অপকারিতা। চিয়া সিড স্বাদ ও গন্ধ বিহীন একটি খাবার। এটা
খাওয়ার জন্য রান্না করার দরকার হয় না। পানিতে ভিজে সহজেই খাওয়া যায় সিয়া
সিড।আপনি চাইলে চিয়া সিড স্মুদি,জুস তাদের সঙ্গে মিশে খাওয়া যেতে পারে।কেউ
চাইলে টক দই সিরিয়াল রান্না করার সবজি বা সালাদের উপনিবেশ করেও খেতে পারেন।
।আমাদের খাওয়ার নিয়ম ভালোভাবে নিয়ে খেতে হবে, সাথে ডায়েট শরীর চর্চার দিকে
বিশেষ নজর দিতে হবে।
চিয়া সিড গরম পানিতে ২০ থেকে ৩০ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। সকালে খালি পেটে অথবা রাতে
ঘুমানোর আগে চিয়া সিডসহ পানিও পান করুন। এই চিয়া সিড ব্যবহার করে মজাদার এবং
পুষ্টিকর পুডিং তৈরি করতে পারেন। আপনার পছন্দের ফল বাদাম এবং মসলা দিয়ে সাজিয়ে
পরিবেশন করতে পারেন। জাম জেলির তৈরীর চিনি বা মধুর পরিবর্তে করলে উপকার
পাবেন। ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম।
চিয়া সিডের উপকারিতা
চিয়া সিড খেলে শরীলের হৃদরোগের ও কোলেস্টের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। চিয়া সিড
রক্তে ব্লাড সুগারের মাএা স্বাভাবিক রাখে।চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও
উপকারিতা।ডায়াবেটিক ঝুকি কমায়।শরীরের থেকে বর্জ্য পদার্থ বের করে। গ্যাসের
সমস্যা থেকে আমাদের সাহায্য করে এবং ভালো ঘুম হতে সাহায্য করে। এর পাশাপাশি
চুল,ত্বক ও নখের সুন্দর রাখতে সাহায্য করে।
আমরা আপনাদের বোঝার সুবিধার্থে চিয়া-সিট উপকারিতা বিস্তারিত বর্ণনা করা
হলো ঃ
-
চিয়া সিটের প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে তার শরীর শক্তিশালী
করে।
-
ব্লাড সুগার এর মাএা স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।
- ডায়াবেটিসের ঝুকি কমায়।
-
খারাবে আগ্রহ কমিয়ে দেয় ক্ষুধা নিরাময় করে ওজন কমাতে সাহায্য করে।
-
চিয়া বীজ মানব শরীরের মস্তিষ্কের কার্যক্রমে উন্নত করতে সাহায্য
করে।
-
এই চিয়া সিড হৃদ রোগের ঝুকি ও ক্ষতিকর বাজে কোলে স্টোর কমাতে সাহায্য
করে।
-
হাটু ও জয়েন্ট এর ব্যাথা দূর করতে সাহায্য করে।
-
চুল ও নক সুন্দর রাখতে ও বিশেষজ্ঞ মধু ছাড়া চিয়া সিডের এর বিকল্প খুবই
কম।
চিয়া সিডের পাশ্বপ্রতিক্রিয়া
চিয়া সিড বেশি খেলে পেটের সমস্যা দেখা দেয়। এটি বেশি খাওয়ার ফলে পোস্টেড
ক্যান্সার এবং অন্যন্যা ক্যান্সার এর ঝুকি বাড়িয়ে দেয়। এটি যেমন দেহের শর্করার
মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে তেমনি অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে রক্তা চাপের সমস্যা দেখা
যায়।চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা।আমাদের অঙ্গের স্বাস্থ্য ভালো ও সতেজ
রাখতে চিকিৎসা করা বিশেষ করে ফাইবারযুক্ত খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন
।
কিন্তু অতিরিক্ত খাবার ফলে পেট ব্যথা, গ্যাস, হজম ও ডায়রিয়ার সমস্যা দেখা দিতে
পারে। বেশি খেলে পানির ঘাটতি দেখা দেয় ফলে ডাক্তার পরিমতো পানি খেতে হবে। বেশি
পরিমান চিয়া সিড খেলে এলার্জি সমস্যা হতে পারে। চিয়া সিড খেলে আমবাত,ত্বকে
ফুসকুড়ি, চোখ বা গলা চুলকানি শ্বাসকষ্টের মধ্যে সমস্যা হতে পারে। যাদের তিল বা
সরষে বীজে অ্যালাজি থাকলে তাদের চিয়া সিড এডিয়ে চলাই ভালো।
শেষ কথা
চিয়া সিড খাওয়ার পরিমাণ হলো প্রতিদিন ১ থেকে ১.৫ টেবিল চামচ। এই পরিমাণে
আমাদের শরীরের পুষ্টির জন্য যথেষ্ট। কারণে এতেই যথেষ্ট পরিমাণ ওমেগা থ্রি,
ফ্যাটি এসিড,ফাইবার, প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, জিংক এবং ফসফরাস রয়েছে।যা
আমাদের নানা ভাবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার
নিয়ম । এছাড়াও চিয়া সিড ত্বকের যত্নে জন্য বেশ উপকারি হিসাবে গুন রয়েছে।
যাদের নিম্ন রক্তচাপের সমস্যা রয়েছে,তারা চিয়া সিড খেলে শরীলের রক্ত পাতলা করে
দেয়। এছাড়া এতে থাকা ওমেগা থ্রি ফাটি এসিডো রক্ত পাতলা করে দেয়। ফলে রক্তের
শর্করা পরিমাণ কমতে সাহায্য করে। কিন্তু একেবারে কমে গেলে এতে বিপরীত হতে পারে
যারা নিয়মিত ইনসুলিন নেন তাহার চিয়া সিড ব্যবহার করতে পারবেন না। চিয়া সিড
ব্যবহার এর পূরে অস্বাভাবিক ব্যক্তিরা অব্যশই ডাক্তার এর পরামর্শ নিতে ব্যবহার
করবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url