আম খাওযার উপকারিতা ও উপকারিতা _ আমের বাজার দর

              কচুর লতি খাওয়ার উপকারিতা 

আম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্মকে আজকে জানবো।আমে স্যাচুরেটেডে ফ্যাট কোলেস্টের এবং সোডিয়াম খুবই কম । এছাড়াও এটি খাদ্য তালিকা গত আশ ভিটামিন B-6 ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি এর একটি ভালো উৎস হিসেবে বিবেচিত হয়। আম খাওয়ার অনেক স্বাস্থ্যকরতা রয়েছে। আপনি যদি খুব পাতলা হন এবং ওজন বাড়াতে চান তাহলে আম খান এটি ওজন বাড়ায়। 



 আম আমাদের সকলের সবচেয়ে প্রিয় একটি ফল। আম পছন্দ করে না এরকম মানুষ খুবই কম আছে। আমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ ভিটামিন সি আছে। মানুষ যেমন আম খেতে ভালোবাসে তেমনি আম খাওয়ার উপকারিতা আছে। কাঁচা আম ও পাকা আম দুই অবস্থায় আম খাওয়া যায়। 

সূচিপএ

আম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা 

আম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্মকে আজকে জানবো।আমে স্যাচুরেটেডে ফ্যাট কোলেস্টের এবং সোডিয়াম খুবই কম । এছাড়াও এটি খাদ্য তালিকা গত আশ ভিটামিন B-6 ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি এর একটি ভালো উৎস হিসেবে বিবেচিত হয়। আম খাওয়ার অনেক স্বাস্থ্যকরতা রয়েছে। আপনি যদি খুব পাতলা হন এবং ওজন বাড়াতে চান তাহলে আম খান এটি ওজন বাড়ায়।

আরো পডুনঃ মোবাইল দিয়ে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা ইনকাম বিকাশ নগদ বা রকেটে পেমেন্ট 

অরুভিদিক মতবাদ অনুসারে আমি পাঁচটা অংশ ব্যবহার করা হয়। লিউকোনিয়া রক্তাক্ত পাইলস এবং ফুসফুস বা অস্ত্র থেকে রক্তপাত উপর এই গাছের আস্তরণ দেওয়া হয়। শাল মুল ও পাতা কষাক,প্রদাহরোধক,বাত,পিও ও কফ নাশক।বিচ্ছুর কামড এবং কিছু কিছু গলা ব্যথা এবং হেচকিতে এর ধোয়ার পাতা অনেক উপকারী।

আমের স্বাস্থ্য উপকরিতা

  • মানুষ স্থূলতা কমাতে কঠোর পরিশ্রম করে তবুও তাদের ওজন কমে না তবে আম খেলে স্থূলতা কমানো যায় সহজে।
  • অনেক ডায়েটিশিয়ানও আমকে ওজন কমানোর ওষুধ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। এর কারণ আমে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই ।
  • আমের রহস্য লুকিয়ে আছে এর গুড়িতে। আমের কর্নেলের দ্রবণীয় ফাইবারের চর্বি থাকে । 
  • আমের গুটিতে উপস্থিত ফাইবার এবং চর্বি শরীর থেকে অতিরিক্ত চর্বি কমাতে সহায়ক।
  • আম খেলে ক্ষুধা কমে যায় এবং শরীর থেকে অতিরিক্ত ক্যালরি বান করে। আমে লেপটিন নামক রাসায়নিক থাকে যা ক্ষুধা কমায়।
  • আম খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। 
  • কাঁচা আম খেলে আমাদের শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল পরিমান কমে যায় এবং ভালো কোলেস্টেরল পরিমাণ বেড়ে যায় যা হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য উন্নতি ঘটায়। 
  • কাঁচা আম খেলে আমাদের শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানির পূরণ করে। শরীর পানি শূন্য হয় না এবং এই গ্রীষ্মে মৌসুমে আমাদের শরীরের সানস্ট্রোক সমস্যা থেকে মুক্তি পাই। কাঁচা আমের জমে থাকা শরীরে শীতলতা নিয়ে আসে। আ
  • আম আমাদের চোখের জন্য সবচেয়ে ভালো বলে মনে করা হয়। আমে  অতিরিক্ত ভিটামিন এ আছে যা খেলে দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং চোখের সমস্যা তে অনেক উপকার পাওয়া যায়। 

আম খাওয়ার অপকারিতা

  • যেহেতু এটি প্রাকৃতিক চিনির একটি সমৃদ্ধ উৎস,তাই এর উচ্চ মাত্রায় গ্রহনের ফলে রক্তের শর্করা মাত্র বৃদ্ধি পেতে পারে। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের বেশি করে আম খাওয়া পরামর্শ দেওয়া হয় না।
  • এছাড়াও আমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার যার কারণে অতিরিক্ত সেবনে ডায়রিয়া হতে পারে। 
  • এটাও সম্ভব যে আম থেকে আপনার এলার্জি আছে। 
  • এতে অনেক বেশি ক্যালরি রয়েছে যা আপনার শরীরের জন্য মোটেও ক্ষতিকর নয়,তবে এটি আপনার ওজন বাড়িযে পারে। 
  • বেশি আম খেলে শরীরের তাপ বেড়ে যেতে পারে তাই দিনে একটির বেশি আম খাবেন না। 

আমের বাজার দর

রাজশাহীতে বাগানের গাছ থেকে  আম পাড়া ও বিক্রির সময়সূচি বা "ম্যাংগো ক্যালেন্ডার "অনুযায়ী বাজারে এখন পাওয়া যাচ্ছে গোপালভোগ, লখনা, খিরসাপাত, গুটি আম।আমের রাজধানী খ্যাত অঞ্চলে মৌসুমের এই সময়ের দাম সবচেয়ে কম থাকে তবে এবার ভিন্ন চিত্র। ফলন কমের অজুহাতে লাগামহীন ভাবে বেড়েছে আমের দাম। গত বছরের তুলনা এবার আমের জাত ভেদে আমের দাম বেড়েছে প্রায় দ্বিগুণ বা তিন গুণ।



রাজশাহীর পাইকারি ও খুচরা আমের বাজার ঘুরে দেখা যায় য়ে হাকড়াকে জমে উঠেছে আমের বাজার।দাম বেশি হওয়ার নিম্নবিত্তদের মুখে আমি স্বাদ নেওয়া কষ্ট করে পড়েছে বলছেন ক্রেতারা।আমের পাইকারি বাজার মোকাম রাজশাহী বানেশ্বর বাজার ঘুরে দেখা যায়। বাজারে গোপালভোগ আম ৩৭০০ থেকে৩৮০০ টাকা,খিরসাপাত ৪০০০ থেকে ৩০০০ টাকা, লগ্ন ১৭০০ থেকে ১৮০০ টাকা, গুটি আম ১২০০থেকে ২০০০টাকা মন ধরে বিক্রি হচ্ছে। 

একই বাজারে ২ দিন আগে গোপালভোগ আম ২৮০০থেকে ৩৪০০, খিরসাপাত আম ২৮০০ থেকে ৩২০০টাকা,লখনা১৪০০ থেকে ১৬০০ টাকা,গুটি আম১২০০ থেকে  ২০০০ টাকা মণ দরে বিক্রি হয়েছিল।পঠিয়া উপজেলায় বানেআর এলাকার কিছু আম ব্যবসায়ী বলেন গতবছরের সময় গোপালভোগ আম ১৮০০ থেকে ২০০০ টাকা মন ছিল সেটি এবার ৩৫০০ নিচে পাওয়া যাচ্ছে না। গুটি আম ৮০০ টাকা১০০০ টাকা মন ছিল।

সেটি এবার১৫০০ থেকে ২০০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। খিরসাপাত আম গতবার ১৮০০ থেকে ২০০০ ছিল এবার ৩০০০ থেকে ৪০০০ টাকা মন  বিক্রি করা হচ্ছে। বাজারে আম কম আমদানির কারণে দাম বেশি বলে জানান ওই ব্যবসায়ী। রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায় রাজশাহী নাটোর নওগাঁ ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ  ৯৩ হাজার২২৪ সেক্টর জমিতে আমের আবাদ হয়েছে। এই বছর আমের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ১২ লাখ১৯ হাজার ৯১০ সেক্টর জমিতে।

আরো পডুনঃবাতের ব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায়

 এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আম চাষ করা হয় বারি আম-৩ বা আম্রপালি, ২৪০১১ হেক্টর জমিতে।এরপর রয়েছে যথাক্রমে আশ্বিনা  ১৩৭৩০ হেক্টর।ফজলি ১১ হাজার ৯৭৭, লখনভোগ ৯৬৬৯ হেক্টর,খিরাপাত ৯০২১,ল্যাংড়া ৬৭১৫ এবং বারি আম চাষাবাদ হয়েছে ৩৬৬২ হেক্টর জমিতে। 

আম খাওয়ার নিয়ম

আম খেতে পছন্দ করো না এমন মানুষ খুজে পাওয়া মুসকিল।আম স্বাদে- গন্ধে যেমন অতুলনীয়,তেমনি পুষ্টিগুনে ও ভরপুর একটি ফল। আম খাওযার উপকারিতা ও উপকারিতা অনেক। কাঁচা ও পাকা দুই ধরনের আমেই শরীরের জন্য উপকারী। এই সময় বাজারে পাওয়া যাচ্ছে পাকা আম।দামে সাশ্রয়ী এবং খেতে সুস্বাদু হওয়ার অনেকেই প্রায় প্রতিদিনই খাদ্য তালিকায় রাখছেন আম।

আম খাওয়ার সঠিক সময়

আম খাওয়ার সবচেয়ে ভালো সময় হচ্ছে মধ্যে সকাল অথাৎ সকালের নাস্তা ও দুপুরের খাবারের মাঝের সময়টা।এটা সবার ক্ষেত্রেই। যারা ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখতে চান বা ডায়াবেটিস যাদের আছে তারাও চেষ্টা করবেন মধ্যে  সকালে আম খেতে।এ ছাড়া কেউ যদি বিকালে খেতে চান সেক্ষেত্রে আম গ্রহনের পরিমানটা কমিয়ে আনতে হবে। তবে মধ্য সকালটাই সবচেয়ে ভালো।

ডায়ারেটিস রোগীরা কি আম খেতে পারবেন

আমের গ্লাইসেমিক  ইনডেক্স ৫০ এর বেশি। গ্লাইসেমিক ইনডেক্স  কাবোহাইড্রেটের সূচক।যত কম গ্লাইসেমিক রেটের এর খাবার খাওয়া হবে তত শরীরের জন্য ভালো। ডায়াবেটিক্স রোগীর আম খেতে পারবে না এ কথা ভুল। তবে ভর পেটের খাওয়ার পর দুপুর বা রাতের বেলাতে আম খেলে রক্ত্ শর্করা মাএা বৃদ্ধি বাড়বে। তাই ডায়াবেটিস রোগীর জন্য বেশি পরিমাণে আম খাওয়া সঠিক হবে না। 

সেক্ষেত্রে বুদ্ধি করে আম খেতে হবে। যেদিন সকালের নাস্তা আম খাওয়া হচ্ছে সেই দিন দুপুরের খাবার পরিমাণ কমিয়ে ফেলতে হবে। দেখতে হবে শরীলের জমা অতিরিক্ত ক্যালরি যেন জড়িয়ে  ফেলা যায়। পাকা মিষ্টি আম একজন ডায়াবেটিক রোগীকে দৈনিক ৫০ থেকে ৬০ গ্রাম হতে পারবেন। মানে অর্ধেক মাঝারি আম খাওয়া যাবে। 

আম খেলে কি ওজন বাড়ে 

পরিমিত পরিমাণে আম খেলে ওজন বাড়ে না। যারা ওজন বাড়ানোর ডায়েটে আছেন তারা প্রতিদিন ক্যালরি মেপে নিদিষ্ট পরিমানে আম খেতে পারেন। তবে আম খাওয়া সঠিক সময় তার উপর নির্ভর করে আপনাকে আম খেতে হবে।আপনি যদি কোনো ডেজাট বা  আমের জুস খান তাহলে ক্যালোরি পরিমাণ বেড়ে যাবে। ফলে ওজন বাড়তে পারে। আম খেলে ওজন না বাড়ার আরেকটি প্রধান কারণ হচ্ছে এতে থাকা খাদ্যআশ।



আমে পয়াপ্ত পরিমানে ক্যালোরি মূল্য অন্য ফলের তুলনায় কিছুটা কম। তাই আপনাকে আমের স্ন্যকস হিসাবে রাখলে পেট ভরা থাকবে।  এতে অন্যান্য ক্যালোরি বহুল খাবার খাওয়া থেকে দূরে থাকা সম্ভব হবে। যখন কোন ব্যক্তি সুষম উপায়ে খাবার খাবেন তখন তিনি দৈনন্দিন তার খাদ্য তালিকায় দুটি আম রাখতে পারেন। পাশাপাশি আমের প্রচুর পরিমানে ট্রিপটোফেন রয়েছো যা ঘুমের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। দিনের বেলা ঘুম এমনিতেই আমাদের মেটাবলিক রেট কমিয়ে দেয়।

আরো পডুনঃপালং শাকে কি এলার্জি আছে

 যা ওজন বাড়ানোর ক্ষেত্রে সহায়ক ভুমিকা পালন করে। এছাড়াও এটি খাদ্য তালিকা গত আশ ভিটামিন B-6 ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি এর একটি ভালো উৎস হিসেবে বিবেচিত হয়। আম খাওয়ার অনেক স্বাস্থ্যকরতা রয়েছে। আপনি যদি খুব পাতলা হন এবং ওজন বাড়াতে চান তাহলে আম খান এটি ওজন বাড়ায়। 

পাকা আম খাওয়ার উপকারিতা

পাকা আমের মৌসুম চলেছে। গ্রীষ্মের সবচেয়ে আকর্ষণীয় আর লোভনীয় ফল হল এ আম। রসালো আম কেবল সুমিষ্টয় নয় বরং এর রয়েছে অনেক উপকারিতা।আম খেলে তা শরীলের বিভিন্ন ধরনের উপকার করে। তবে আম খাওয়ার ক্যলোরি দিকে নজর রাখা জরুরি। কারণে এটি অত্যন্ত মিষ্টি এবং অন্যান্য খাবারের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া না ও খাওয়া যেতে পারে।

কোলেস্টেরল মাএা কমায়

বিশেষজ্ঞা বলেছে আম খেলে তা কোলেস্টেরল কমাতে কাজ করে।আমে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি,পেকাটিন এবং ফাইবার রয়েছে যা কোলেস্টেরল মাএা কমিয়ে হার্টকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।তাই কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে পরিমিত পরিমাণে আম খেতে পারেন।

চোখের জন্য উপকারী

এক কাপ কাটা আমের মধ্যে ২৫ শতাংশ ভিটামিন এ থাকে। যা চোখের দৃষ্টি শক্তি ভালো রাখতে এবং রাত কানা প্রতিরোধ করে। তাই যারা চোখের বিভিন্ন সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য  আম একটি উপকারী খাবার।নিয়মিত এই ফল খেলে চোখ ভালো রাখার সহজ হয়। 

হিট স্টোকের বিরুদ্ধে লড়াই করে

আম থেকে তৈরি একটি জুস খেলে তা বাইরে অতিরিক্ত তাপ থেকে শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। এটি শরীরকে ঠান্ডা রাখে এবং আপনাকে সহজে ক্লান্তি হতে দেয় না। শুধু পাকা  নয়, কাচা আমের শরবত বেশ এক্ষেত্রে উপকারী। 

কাচা আমের উপকারিতা

তীব্র গরম থেকে সুস্থ হতে অনেকে কাঁচা আমের শরবত পান করে থাকেন। অনেকে আবার কাঁচা আমের লবণ মাখিয়ে খেতে পছন্দ করেন। শুধু তাই নয় বিভিন্ন তরকারির ডাল কিংবা চাটনি থেকে শুরু করে বিভিন্ন তরকারীর সাথে মিশিয়ে খাওয়া হয় কাঁচা আম। কিন্তু কাঁচা আম শুধু স্বাদেই ভালো নয়, ভালো স্বাস্থ্য অবদান রাখতে পারে কাচা আম।

  1. কাঁচা আমে চিনির পরিমান কম থাকে। ফলে এটি রক্তে শর্করা মাত্রা নিয়ন্ত্রণ সহায়তা করে। ডায়াবেটিস রোগীরা অনায়াসে কাচা  আম খেতে পারেন।
  2. ম্যাগনেসিয়াম ও পটাশিয়াম সমৃদ্ধ কাঁচা আম হার্ট সুস্থ রাখে।এই দুটি উপাদান রক্তপ্রবাহ সঠিক রাখার পাশাপাশি হাট ও সুস্থ রাখে।
  3. কাচা আমে থাকা ভিটামিন ও খনিজগুলো রক্তনালীর রিল্যাক্স করতে সাহায্য করে।যার ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ থাকে। 
  4. এছাড়াও কাচা আমে ম্যাঙ্গিফেরিন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রচুর পরিমাণে থাকে। যা আমাদের হাটের জন্য খুবই উপকারী। ভিটামিন সি ভিটামিন এ এবং একাধিক এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে কাচা আমে।
  5. এসব উপাদানের শ্বেত রক্ত কণিকার কার্যকারিতা বাড়ায় পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। 
  6. শুধু তাই নয় কাঁচা আম খারাপ কোলেস্টোরেট নিয়ন্ত্রণ এবং লিভারের কার্যকারিতা উন্নত করতে অবদান রাখে। 
  7. কাঁচা আমের খুব কম ক্যালরি থাকে ওজন কমাতে সাহায্য করে।এবং কাচা আমে ও চিনি ও কম থাকে সুতরাং যারা ওজন কমাতে চান তারা ডায়েটে রাখতে পারেন। 

আমের পুষ্টিগুন

পাকা আমে প্রোটিনের মাত্রা বেশি। প্রতি 100 গ্রাম আমে ২৭৪০ মাইক্রোগ্রাম ক্যারোটিন থাকে। এতে ১.৩ গ্রাম আয়রন,১৪ মিলি গ্রাম ক্যালসিয়াম, ১৬ মিলিগ্রাম ফসফরাস, এবং ০.৯ রিভোফ্লেভিন,১৬ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি, ০.৮ মিলিগ্রাম  থায়ামিন।এতে আছে প্রচুর খনিজ লবণ এবং ভিটামিন।প্রতি ১০০ গ্রামে পাকা আমে ০.৫ গ্রাম খনিজ লবন থাকে। এছাড়াও ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ও এতে আছে  ভিটামিন বি৬,।এতে আছে  অ্যামাইনো এসিড বা পটাশিয়াম ও কপার। 

  • আম খেলে হৃদ রোগ, ভুলে যাওয়া, অথ্রাইটিসের মতো রোগ থেকে  দূরে থাকে।
  • আমে আছে প্রচুর পটাশিয়াম। এটি শরীলের মিনারেল ঘাটতি পূরণ করে। 
  • আমে আছে গ্লটামিক এসিড যা মস্তিকের কোষ উজ্জীবিত করে থাকে।
  • আমে আছে প্রচুর পটাশিয়াম।তাই ঠান্ডা জনিত সমস্যা থেকে দূরে থাকে।
  • আমে প্রচুর আশ থাকায় হজম প্রক্রিয়াকে উন্নতি করে।কোষ্ঠকাঠিন্য মতো সমস্যা তাডানোর আম সমান উপকারী।

কিছু সতর্কতা

আম উপকারী হলেও এটি একসঙ্গে খুব বেশি খাওয়া ঠিক নয়। কারণ পাকা আমের চিনি পরিমাণ বেশি থাকে। তাই এই ফল খেলে রোগ রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে যায়।পাকা আমের ক্যারোটিন মাএা সবচেয়ে বেশি। ডায়াবেটিসের আক্রান্ত রোগের ক্ষেত্রে বেশি আম খাওয়া ক্ষতিকর।

শেষ কথা

পাকা আমের জন্য বছর জুড়ে অপেক্ষার অবসান ঘটে এই মৌসুমে। সকাল বিকাল নাস্তার সঙ্গে একটি আম না হলে যেন খাবার পূন্যত আসে না । পাকা রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন,খনিজ লবণ,আশ ইত্যাদি।যা আমাদের দেহের জন্য অনেক উপকারী।  প্রতি 100 গ্রাম আমে ২৭৪০ মাইক্রোগ্রাম ক্যারোটিন থাকে। এতে ১.৩ গ্রাম আয়রন,১৪ মিলি গ্রাম ক্যালসিয়াম, ১৬ মিলিগ্রাম ফসফরাস, এবং ০.৯ রিভোফ্লেভিন,১৬ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি, ০.৮ মিলিগ্রাম  থায়ামিন

আম উপকারী হলেও এটি একসঙ্গে খুব বেশি খাওয়া ঠিক নয়। কারণ পাকা আমের চিনি পরিমাণ বেশি থাকে। তাই এই ফল খেলে রোগ রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে যায়। ডায়াবেটিসের আক্রান্ত রোগের ক্ষেত্রে বেশি আম খাওয়া ক্ষতিকর।এছাড়াও আমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার যার কারণে অতিরিক্ত সেবনে ডায়রিয়া হতে পারে। এটাও সম্ভব যে আম থেকে আপনার এলার্জি আছে। এতে অনেক বেশি ক্যালরি রয়েছে ।যা আপনার শরীরের জন্য মোটেও ক্ষতিকর নয়,তবে এটি আপনার ওজন বাড়িযে পারে। বেশি আম খেলে শরীরের তাপ বেড়ে যেতে পারে তাই দিনে একটির বেশি আম খাবেন না।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url