গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা-ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা

 ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা

গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা আমরা কম বেশি সবাই জানি। ড্রাগন ফলে আছে ভিটামিন সি। যা আমাদের দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা ও অনেক রয়েছে।



ড্রাগন ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমান ভিটামিন সি। এমনি ড্রাগন ফল কোষ্ঠকাঠিন্য ও রক্তশূন্যতার দূর করতে খবুই কার্যকারী। ড্রাগন ফলে আছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা দেহের কোষের ক্ষতি হওয়া থেকে রক্ষা করে।

পেজ সূচিপএ:গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা

গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা

গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা অনেক। কারন ড্রাগন ফলটি রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি। যা গর্ভবতী মহিলাদের স্বাস্থ্য দিক থেকে ভালো রাখে।প্রকৃতপক্ষে এই ফলটি  পাওয়া যায় আপনার চাহিদার ও গর্ভের ভ্রনের জন্য পুষ্টি সমৃদ্ধ ভিটামিন। ড্রাগন ফল পুষ্টি গুনে ভরপুর। যা গর্ভবতী মহিলাদের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন সি এবং হাইড্রো অক্সিডেন্ট প্রোটিন এবং পটাশিয়াম রয়েছে।যা গর্ভবতী মহিলাদের জন্য বেশ কার্য়কর ভুমিকা রাখে।

আরো পড়ুনঃকলমি শাক খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

ড্রাগন ফল গর্ভবতী মহিলার জন্য বেশ গুরুত্বপূন্য। এটাই রয়েছে খনিজ,ভিটামিন সি,অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা হজমে সহায়তা করে। রক্তে শর্করার মাএা নিয়ন্ত্রণ রাখার পাশাপাশি ক্যান্সার ঝুকি কমাতেও খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই ফলটিকে দুইভাগ করে কেটে,খুব সহজেই চামচ দিয়ে ভিতরে শাঁস খাওয়া যেতে পারে।এছাডাও মিল্কশেক,কিংবা স্মুদি তৈরি করেও ড্রাগন ফল উপভোগ করা যায়।

চলুন জেনে নেওয়া যাক ড্রাগন ফলের স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পকে

  • গর্ভবতী নারীর ক্ষেএে ড্রাগন ফল বেশ উপকারী।এতে ভিটামিন বি,ফোলেট এবং আয়রনে রয়েছে,তাই এটি গর্ভবতীদের জন্য আর্দশ ফল।
  • ভিটামিন বি,ফোলেট নবজাতকের জন্মগত ক্রটি রোধ করতে সহায়তা করে এবং গর্ভাবস্থায় শক্তি সরবরাহ করে।এছাড়াও এতে থাকা ক্যালশিয়াম ভ্রনের হাড়ের বিকাশের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
  • হজমের জন্য ভালো ফল এটি।গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা বহুগুন।ড্রাগন ফল শরীলের ভালো ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।যার ফলে হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি পায।
  • ডায়াবেটিস ঝুকি কমায় এই ড্রাগন ফল।এটি ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায়,এটি রক্তে শর্করার মাএা নিয়ন্ত্রণে রাখে।এই ড্রাগন ফলের নিয়মিত সেবনের ফলে,রক্তে শর্করার ভারসাম্যতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।
  • ক্যান্সার ঝুকি কমায় এই ফল।এতে ক্যান্সার বিরোধী বৈশিষ্ট্য বতমান।এটি কোলন ক্যান্সার ঝুকি কমাতে সহায়তা করে।এছাড়াও ড্রাগন ফলে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ তাই শরীলের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে তোলে।
  • হার্টের জন্য বেশ কার্য়কর ড্রাগন ফল।এর ক্ষুদ্র কালো বীজগুলি,ওমেগা-৩ এবং ওমেগা-৯ ফ্যান্টি অ্যাডিস সমৃদ্ধ। এগুলো হার্টের জন্য খুবই ভালো এবং কার্ডিওভাসকুলার ডিজিট এর ঝুকি কমায়।তাই গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা অনেক।

গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খাওয়ার কি নিরাপদ 

গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খাওয়ার কি নিরাপদ?একজন গর্ভবতী মহিলার খাদ্য সংক্রান্ত প্রবল ইচ্ছাগুলি নানান ভাবে প্রকাশ পায।এই লালসা গুলো হতে পারে মিষ্টি জাতীয়,টক জাতীয়,চিকেন জাতীয় এবং ফল জাতীয়। গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা  অনেক। ড্রাগন ফল  এমনিই একটি ফল যার দশনের আসলে লোকেরা সেটির প্রতি এত উৎসাহিত হয়ে এত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

কিন্তু তাদের গর্ভবস্থ শিশুর সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য অনেক গর্ভবতী মহিলাই এই ব্যাপারে চিন্তা করেন যে,অন্তঃসও্বাকালে তাদের ড্রাগন ফল খাওয়া উচিত কিনা সেই নিয়ে চিন্তায় থাকে।

গর্ভবতী মহিলাদের জন্য ড্রাগন ফলের উপকারিতাগুলি

ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতাগুলিকে যা গর্ভবতী মহিলার কাজে লাগাতে পারেন তার পারিমাণ অঢেল।গর্ভবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা। ড্রাগন ফল গর্ববতী মহিলার জন্য স্বাস্থ্য কর পুষ্টি মাএা বজায় রাখে। এবং তার সাথে গর্ভস্থ শিশুর বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি কর উপাদানগুলির যোগান দেয়।

ফ্যান্ট বা স্নেহ পদার্থের সমৃদ্ধ উৎস: যেকোনোও গর্ভবতী মহিলার শরীলের ভালো ফ্যান্টগুলি উপস্থিত থাকা অনিবার্য। এটি কেবলমাএ বিভিন্ন বিপাকীয় প্রক্রিয়া চালিয়ে যাওয়ার শক্তি সরবরাহ কর।এটি ভ্রনের মস্তিক গঠনের কাজের বধিত করে। ড্রাগন ফলের মধ্যে ভালো ফ্যান্টগুলির একটি সুন্দর অনুপাত রয়েছে,যার বেশিরভাগটাই মনোস্যাচুরেটেড,যা টই ফলটি মতো উপস্থিত। 

শক্তি প্রদেয়কারী কার্বোহাইড্রেন্ট: ফ্যান্ট বা স্নেহ পর্দাথ সমৃদ্ধ হওয়ার পাশাপাশি, ড্রাগন ফলের মধ্যে রয়েছে বিশাল পরিমাণে কার্বোহাইড্রেন্টও। এটিই আবার শক্তির একটি উৎস হয়ে ওঠে যা সহজেই গ্রহনযোগ্য এবং সরাসরি ভ্রণের কাছেও স্থানান্তরিত হতে পারে।

সংক্রমণের বিরুদ্ধে বাধার সৃষ্টি : গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা আমাদের শরীলের নানান ক্ষতিকর রোগ সমূহ থেকে রক্ষা করে। ড্রাগন ফল তার মধস্ত উপকারিতাটি সরবরাহ করে কোষের পুনরোৎপাদন বা সেলুলার রিজেনেরেশনের মাধ্যমে ক্ষতের চিকিৎসায়,যা সংক্রমণ প্রতিরোধ করেও শরীলের মধ্যে ইতিমধ্যে উপস্থিত থাকা যেকোনোও জীবাণু গুলির মোকাবিলা করতে অ্যান্টি- ফাঙ্গাল এবং অ্যান্টি- ব্যাকটেরিয়াল উপাদান থেকে রক্ষা করে।

কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে স্বস্তি আনে: ড্রাগন ফলের পাশাপাশি ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা ও অনেক। ড্রাগন ফলের মধ্যে ফাইবারে উপস্থিত আর অপর উপকারিতাটি প্রদান করে  গর্ভবতী মহিলাদের অবিরামভাবে থেকে থাকা কোষ্ঠকাঠিন্যের  সমস্যায়। নিয়মিত ভাবে ড্রাগন ফলটি সেবন করলে তা আপনার পাচন প্রক্রিয়াটিকে স্বাভাবিকের দিকে ফিরে আসতে সহায়তা করে।

হাড়ের বিকাশে সহায়তা করে: ড্রাগন ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি,যা আমাদের শরীলের হাড়ের অনেক উপকার করে। ভ্রণের হাড় গঠনের বিকাশের জন্য প্রযোজন এমন একমাএ খনিজ উপাদান যা শুধু ড্রাগন ফলে বিদ্যামন।ড্রাগন ফল মাড়ির দাত শক্ত করতে সহায়তা করে।

গর্ভবস্থায় কি কি ফল খাওয়া যাবে

গর্ভবস্থায় কি কি ফল খাওয়া যাবে সেই সম্পকে আমরা অনেকেই অবগত নয়। গর্ভবস্থায় মহিলাদের শরীলের অনেক ক্যালোরি সম্পন্ন খাদ্য লাগে। কম ক্যালোরি যুক্ত খাবার খেলে বাচ্চা ও মায়ের দুইজনেরই সমস্যা হতে পারে। তাই গর্ভবস্থায় আপনি গর্ভবতী মহিলাকে ড্রাগন ফল খাওয়াতে পারেন।কারণ ড্রাগন ফলে রয়েছে অনেক খনিজ ও উপাদন যা গর্ভবতী ও বাচ্চা দুই জন্য অনেক উপকারী।ড্রাগন ফলে অনিরাপদ ও অস্বাস্থ্যকর কিছু পাওয়া যায় নি।

আরো পড়ুনঃমাশরুমের এর উপকারিতা ও অপকারিতা

গর্ভাবাস্থায় শরীলের আয়রন ও ওমেগা৩ ঘাটতি পূরণে অনেক সময় ক্যাপসুল খেতে হয়। সেক্ষেত্রে ড্রাগন ফল বা অন্যান্য ফলের সঙ্গে ড্রাগন ফল খাওয়ার পরামর্শ দেন।

আসুন জেনে নেওয়া যাক কোন ফল বেশি উপকারী

পেয়ারা: দেশি পুষ্টিকর  আর হাতোর নাগালের মধ্যে দাম।পেয়ার রয়েছে ভিটামিন সি। পুষ্টিগুন বিশেষজ্ঞদের মতে একটি পেয়ারা চারটি কমলাবেলুর সমান পুষ্টিগুন থাকে। পেয়ার রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি,আমলকী যা অন্য ফলে থাকে না। এই ফল গর্ভকালীন সময় এই ফল খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দেয়।

কলা: গর্ভকালীন সময়ে প্রতিদিন একটা করে কলা খাওয়ার পরামর্শ করে থাকেন। কারণ কলায় থাকে প্রচুর পটাশিয়াম। ইলোকট্রোলাইটসের ভারসাম্য ঠিক রাখে।ফলে স্নায়ু ও মাংসেশির কাজকর্ম সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়। গর্ভকালে এমনিতেই শরীলের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে থাকে। সহজেই যেকোনো অসুখে আক্রান্ত হতে পারেন।কলা রোগ প্রতিরোগ ক্ষমতা বাড়ায়।

কমলা: গর্ভবস্থায় গর্ভের সন্তানের মাড়ি,দাত ও হাড়ের বিকাশের জন্য প্রতিদিন আপনার ৮৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন'সি' গ্রহন করতে হবে।লেবু, কমলা,জাম্বুরার মতো বিভিন্ন সাইট্রাস ফল,ব্রোকলি,টমেটো ও স্টোবেরিতে ভিটামিন সি থাকে। গর্ভকালীন সময়ে এই ফল গুলো খাওয়ালে গর্ভকালেন অনেক উপকার আসে।

ড্রাগন: গর্ভাবস্থায় নারীদের জন্য ড্রাগন ফল কতটা উপকারী তা আমাদের আমাদের কম বেশি সকলের জানা।গর্ভবাস্থায় পেপে ও আনারস মানা করা হয়  ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা অনেক।ড্রাগন ফলে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন সি।ক্যালোরি কম থাকায় এই ফল খেলে ওজন বাড়ার কোনো আশঙ্কা থাকে না।আর আছে ফাইবার ও আয়রন,যা আমাদের শরীলের জন্য খুবই উপকারী।

কিউই: এই ফলে আছে ফাইবার,ফলিক অ্যাসিড,ভিটামিন সি ও ই,ক্যারোটেনয়েডেস এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস।এসব উপাদান হাটের জন্য ভালো। এবং গর্ভকালীন সময়ে ডায়াবেটিসের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং কোলেস্টেরল মাএা কম রাখে।

লাল ড্রাগন ফলের উপকারিতা

লাল ড্রাগন ফলের উপকারিতা অপরিসীম। ড্রাগন ফলে ভালো হজমে হতে,রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে এবং মানসিক স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সহায়তা করে। গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা।দেহের সঠিক পরিমাণ পুষ্টি নিশ্চিত করতে দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় নানা ধরনের  ফল ও শাক-সবজি খাওয়া দরকার।এই রকম একটি ফল হলো ড্রাগন। এটি দুই জাতের হয়ে থাকে একটা লাল ড্রাগন ও আরেকটি সাদা ড্রাগন।

ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা রয়েছে নানা পুষ্টি গুন। তবে ফলের ধরন ভেদে এবং পরিপক্কতার ওপর এর পুষ্টি মান পরিবর্তন হতে পারে। এটাই রয়েছে খনিজ,ভিটামিন সি,অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা হজমে সহায়তা করে।রক্তে শর্করার মাএা নিয়ন্ত্রণ রাখার পাশাপাশি ক্যান্সার ঝুকি কমাতেও খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই ফলটিকে দুইভাগ করে কেটে,খুব সহজেই চামচ দিয়ে ভিতরে শাঁস খাওয়া যেতে পারে।এছাডাও মিল্কশেক,কিংবা স্মুদি তৈরি করেও ড্রাগন ফল উপভোগ করা যায়।

ড্রাগন ফলে যে পরিমাণ পুষ্টিগুন রয়েছে তা নিচে দেওয়া হলো; 

সাদা মাংসযুক্ত ড্রাগন ফল: প্রতি ১০০ গ্রাম সাদা ড্রাগন ফলে রয়েছে প্রায় ৬০ গ্রাম ক্যালোরি,৯-১৪ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট,৮-১২গ্রাম চিনি,১-২ গ্রাম ডায়েটারি ফাইবার,১-২ গ্রাম প্রোটিন,১ গ্রামের কম চর্বি।

লাল মাংসযুক্ত ড্রাগন ফল: প্রতি ১০০ গ্রাম সাদা ড্রাগন ফলে রয়েছে প্রায় ৬০ গ্রাম ক্যালোরি,৯-১৪ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট,৮-১২গ্রাম চিনি,১-২ গ্রাম ডায়েটারি ফাইবার,১-২ গ্রাম প্রোটিন,১ গ্রামের কম চর্বি। 

ভিটামিন ও খনিজ: ভিটামিন সি,ভিটামিন বি১(থায়ামিন),ভিটামিন বি২( রিবোফ্লাভিন) এবং আয়রন বিভিন্ন ভিটামিন ও খনিজগুলোর একটি হলো ড্রাগন ফল।এতে ভিটামিন বি৩( নিয়াসিন) ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাসের মতো অল্প পরিমাণে অন্যান্য ভিটামিন এবং খনিজ রয়েছে।

অ্যান্টি অক্সিডেন্ট: ড্রাগন ফলের মধ্যে রয়েছে বেটালাইনের মতো অ্যান্টি- অক্সিডেন্ট,যা এর প্রাণবন্ত রঙে অবদান রাখে।এই অ্যান্টি অক্সিডেন্ট গুলো রাডিক্যাল নামের ক্ষতিকারক পর্দাথ দ্বারা সৃষ্ট ক্ষতি থেকে কোষকে রক্ষা করে।

ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা

ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা অনেক। আমরা অনেকে প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার না করেই কেমিক্যাল যুক্ত পন্য ব্যবহার করি।অনেকেই না জেনে ড্রাগন ফল খাওয়ার পর তার খোসা ফেলে দেই।এই খোসা আপনার অনেক উপকারে আসতে পারে।ড্রাগন এর খোসা দিয়ে  আপনার ত্বক বা চুলের যত্ন নিতে পারেন।ড্রাগন ফলের খোসা রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার,প্রোটিন,অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট,ভিটামিন এ,ভিটামিন সি,ভিটামিন বি,।


যা শরীলের রোগ বালাই দূর করে এবং শরীলের শক্তি যোগায় সাথে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃষ্টি করে।ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা ও অনেক রয়েছে।ড্রাগন ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমান ভিটামিন সি। এমনি ড্রাগন ফল কোষ্ঠকাঠিন্য ও রক্তশূন্যতার দূর করতে খবুই কার্যকারী।ড্রাগন ফলে আছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা দেহের কোষের ক্ষতি হওয়া থেকে রক্ষা করে।

ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে: দীর্ঘদিন যাবত কোষ্ঠকাঠিন্য নিয়ে ভুগছেন?কোনো কিছুতেই এটা ভালো হচ্ছে না?তাহলে আজ থেকে ড্রাগন ফলের খোসার জুস করে পান করতে পারেন।ড্রাগন ফলের খোসার জুসে প্রচুর ফাইবার পাওযা যায।যা নিমিষেই আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য কে দূর করতে সাহায্য করে।তাহলে আজকে থেকেই ড্রাগন ফলের খোসার জুস পান করুন এবং কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে দূরে থাকুন।

আলসার থেকে দূরে থাকতে: দীঘদিন থেকে আলসার এর মতো রোগ নিয়ে ভুগছেন? চিকিৎসা করেও ভালো ফল পাচ্ছেন না? তাহলে আপনি ড্রাগন ফলের খোসার ব্যবহার করে দেখতে পারেন। এটাই রয়েছে ফাইবার এবং খনিজ উপাদানে ভরপুর।এটা সেবনের মাধ্যমে আপনার আলসার মতো রোগ থেকে উপশম পেতে পারেন।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ: বতমাণ সময়ে বাংলাদেশের প্রায় ৬০% মানুষ ডায়াবেটিস আক্রান্ত। ড্রাগন ফলের খোসা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ আনতে ভালো কাজ করে।কারন ড্রাগন ফলে আছে প্রচুর আয়রন,ভিটামিন বি,যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ আনতে সহায়তা করে।আমাদের শরীলের ইনসুলিনের মাএা কমে যায়,তখন ডায়াবেটিস আক্রান্ত হয়।ড্রাগন ফলের খোসা শরীলে ইনসুলিন মাএা নিয়ন্ত্রণ করে এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখে।

ড্রাগন ফল দিয়ে রুপচর্চা

ড্রাগন ফল খাওয়ার পাশাপাশি আমাদের রুপচর্চার কাজের বেশ কার্যকর।ত্বকে আদ্রতা যোগ করে এবং নরম,নমনীয় করে ত্বক।ড্রাগন ফলে থাকা ভিটামিন সি,জিঙ্ক এবং নিয়াসিনামাইড ব্রণ দূর করতে সাহায্য করে।ড্রাগন ফলে থাকা ভিটামিন সি মেলানিন সংশ্লেষণের হ্রাস করে এবং কোলাজেন উৎপাদন বাড়ায়। এটি ত্বকের লালভাব এবং দাগ দ্রুত কমাতে সাহায্য করে।

আসুন জেনে নেওয়া যাক এটি ত্বকে কী কী উপকার করে

ত্বক ময়েশ্চারাইজার করে: ড্রাগন ফলের হাইড্রটিং বৈশিষ্ঠ রয়েছে।এটি ব্যবহার করলে ত্বক ময়েশ্চারাইজার হয়।ফলে ত্বক থাকে নরম ও কোমল।

ত্বক উজ্জ্বল করে: মুখের বিভিন্ন ধরনের দাগ তুলতে সাহায্য করে এই ফল।দীঘদিন ত্বকের যত্নে এই ফল ব্যবহার করলে মুখে উজ্জ্বলতা আসে।

রোদে পোড়া ত্বকের যত্ন: এই ফলটিতে ভিটামিন বি৩ রয়েছে যা রোদে পোড়া ত্বকের যত্নে অন্যান্য।এছাড়াও অতিবেগুনি রশ্মির কারনে হওয়া প্রদাহ,লালভাব এবং চুলকানি থেকে পরিক্রাণ করে।

ব্রন কমাতে: ড্রাগন ফলব্রণ কমাতে সাহায্য করে। এতে থাকা ভিটামিন সি  এবং অ্যান্টিআক্সিডেন্ট ত্বককে ভাঙ্গতে বাধা দেয এবং এটিকে আরও স্বাস্থ্যকর ও উজ্জ্বল রাখে।

ত্বকের যত্নে যেভাবে ড্রাগন ফল যে ভাবে ব্যবহার করবেন

  • ড্রাগন ফল চটকে তুলার সাহায্য সরাসরি ত্বকে লাগান।কিছুক্ষন অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলুন।
  • ড্রাগন ফল ব্লেড করে টক দই দিয়ে মিশিয়ে ত্বকে লাগান।কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলুন।
  • সেবন,গোলাপজল ুএবং কাঁচা দুধ মিশিয়ে নিন ড্রাগন ফলের পেষ্টের সঙ্গে।ত্বকে ২০ মিনিটের জন্য লাগিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলুন।

ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা 

ড্রাগন ফলের প্রচুর ভিটামিন সি আছে।গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা অনেক।ক্যালোরি কম থাকায় এই ফল খেলে ওজন বাড়ার কোনো আশষ্কা থাকে না। এতে প্রচুর ম্যাগনেশিয়াম,ওমেগা ফ্যাটি,বিটা- ক্যারোটিন ও লাইকোপেনের মতো খনিজ উপাদান।

ড্রাগন ফলের উপকারিতা সমূহঃ 

এটাই রয়েছে খনিজ,ভিটামিন সি,অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা হজমে সহায়তা করে।রক্তে শর্করার মাএা নিয়ন্ত্রণ রাখার পাশাপাশি ক্যান্সার ঝুকি কমাতেও খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই ফলটিকে দুইভাগ করে কেটে,খুব সহজেই চামচ দিয়ে ভিতরে শাঁস খাওয়া যেতে পারে।এছাডাও মিল্কশেক,কিংবা স্মুদি তৈরি করেও ড্রাগন ফল উপভোগ করা যায়

ডায়াবেটিস ঝুকি কমায়: ড্রাগন ফল ডায়াবেটিস রোগীর জন্য অনেক উপকারি ফল।ড্রাগনে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকায় রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণে খুব গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে।যখন একজন ব্যক্তি নিয়মিত ড্রাগন ফল খাবে তার ডায়াবেটিস এর ঝুকি কমে যাবে।

কান্সার ঝুকি কমায়: বতমানে সারা বিশ্বে ক্যান্সার আক্রান্ত হয়ে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যাচ্ছে।ক্যান্সার দূর করতে ড্রাগন ফল ভুমিকা রাখে।ড্রাগনে রয়েছে ক্যান্সার বিরোধী উপাদান যা ক্যান্সার নিয়ন্ত্রণ সাহায্য করে।

হজমে সহায়তা: যাদের খাবার হজম হয় না, পেটে সারাক্ষণ অসুখ লেগেই থাকে ব্যাথ্যা হয় তাদের জন্য ড্রাগন অনেক উপকারী।নিয়মিত ড্রাগন ফল খাইলে হজমে সমস্যা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।ড্রাগন ফল দেহের উপকারী ব্যাকটেরিয়া বাড়ায় আর ব্যাকটেরিয়া হজম শক্তি বাড়ায়।

হাড় মজবুতে ড্রাগন: ড্রাগন ফল হাড় শক্ত ও মজবুত করতো সাহায্য করে।শরীলের হাড় শক্ত ও মজবুত করতে ম্যাগনেশিয়াম গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে। ড্রাগন ফলে এই গুরুত্বপূর্ণ ম্যাগনেশিয়াম পাওয়া যায়।

দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে: ড্রাগন ফল বিটা- ক্যারেটিন নামক উপাদান যা দৃষ্টি শক্তি ভালো রাখতে সহায়তা করে।ড্রাগন ফলে রয়েছে ভিটামিন এ।ভিটামিন এ চোখের দৃষ্টি শক্তি ভালো রাখতে সহায়তা রাখে।গবেষণা দেখা গেছে,ম্যাকুলার ডিজেশনে আক্রান্ত রোগীরা নিয়মিত ড্রাগন ফল খেয়ে রোগীর দের চোখ দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি পাইছে।

ড্রাগন ফলের অপকারিতা সমূহঃ 

ড্রাগন ফলের যেমন উপকারিতা আছে তেমনি অপকারিতাও আছে।যেকোনে জিনিসের ভাল বা মন্দ দুইটা দিক থাকে।আমাদের সবার উচিত ভাল দিক টা গ্রহন করা।ড্রাগন ফলের অনেক ক্ষতিকর দিক রয়েছে।তবে ভালো দিক মটেও কম নয়।খারাপ দিক বাদ দিয়ে ভালো দিক গ্রহন করতে পারলেই জীবন সুন্দর। 

অ্যালার্জির সমস্যা: যাদের অ্যালার্জির সমস্যা আছে তাদের ড্রাগন ফল না খাওয়াই ভালো। ড্রাগন ফল খেলে অ্যালাজি বেড়ে যেতে পারে।

ডায়রিয়া হতে পারে: ড্রাগন ফল হজম শক্তি বাড়িয়ে দেয় ড্রাগনে থাকা ফাইবার এর কারণে হজমে সমস্যা হতে পারে এবং সেখান থেকে ডায়রিয়া হতে পারে।

ওষুধের সাথে মিথক্রিয়া: যারা নিয়মিত ওষুধ সেবন করেন তারা ড্রাগন ফল খাওয়া থেকে বিরক্ত থাকুন।কারন ড্রাগন ফল অন্য ওষুধের সাথে মিশে দেহের ক্ষতি করতে পারে।

বাচ্চাদের ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা

বাচ্চাদের ভিটামিন এ এবং বিটা- ক্যারোটিনের চাহিদার পূরণে ড্রাগন ফল দেওয়া যেতে পারে।গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা।গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খেলে বাচ্চা পুষ্টি কর এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন বাচ্চা হয়।ড্রাগন ফল ভিটামিন এ,বি১, বি২,বি৩,ও সি,আয়রন এবং ক্যালসিয়ামের মতো অনেকগুলি প্রয়োজনীয় পুষ্টি দ্বারা পূন হয়।

আরো পডুনঃদৈনন্দিন জীবনে কলা খাওয়ার ১০ টি উপকারিতা

এগুলি ফাইবারে সমৃদ্ধ, যা অস্ত্র চলাচলে উন্নতি করে,যা তাদের শিশুর সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্য একটি ভালো বিকল্প হিসাবে তৈরি করে।

বাচ্চাদের জন্য ড্রাগন ফলের স্বাস্থ উপকারিতা

ড্রাগন ফল বাচ্চাদের জন্য ভালো কারন এটাই থাকে প্রচুর খনিজ উপাদান। যা আপনার বাচ্ছাদের শরীলের গঠন বৃদ্ধি করে।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট: ড্রাগন ফল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। এগুলি আপনার শিশুর কোষ গুলিকে সুরক্ষা দেয় এবং দেহের ক্ষতি এড়াতে সহায়তা করে।এটি তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ায় এবং এগুলি রোগের ঝুকি কমায়।

হার্টকে সুরক্ষা দেয়: ড্রাগন ফলের মধ্যে পুষ্টি থাকে,যা শিশু ও প্রাপ্তবয়স্কদের হার্টের উন্নতি করে।আপনার শিশুর সুস্থ হয়ে উঠবে এবং জীবনের শেষ পয়ায়ে হৃদরোগ সমস্যা কম হবে।

ভিটামিন সি প্রচুর পরিমাণে থাকে: ড্রাগন ফলে মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে।যা শরীলের অনেকগুলি প্রক্রিয়ার জন্য প্রয়োজনীয়।এটি হাড়,পেশি ও ত্বকের বৃদ্ধি ও বিকাশের জন্য এবং রক্ত পরিচালনা ব্যবস্থা উন্নতি করে।

শিশুদের ড্রাগন ফল খাওয়ানোর আগে যেসব সাবধানতা গ্রহন করতে হবে

ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও ম্যাগনেশিয়াম থাকার ফলে এগুলো হজমে বেশ কার্য়কর।আপনার শিশু যদি হজমে সমস্যা থাকে তাহলে এই ফল না খাওয়ানোই ভালো।কখন ও কখন ও এই ফল গুলি হজমে সমস্যা হওয়ার পাশাপাশি ডায়রিয়ায় মতো ভয়াবহ রোগে হতে পারে।

ফলগুলি ধুয়ে ভালোভাবে  নেওয়া দরকার,কারণ এতে থাকা পরাগের চিহ্ন থাকতে পারে।যা অ্যালাজির কারন হতে পারে।যেহেতু ড্রাগন ফলের ভিটামিন সি প্রচুর পরিমাণে রয়েছে,সেগুলি অ্যাসিডিক দিক থেকে কিছুটা বেশি।এটি বাচ্চাদের পেটে জ্বালাপোড়া করতে পারে এবং ফলস্বরূপ এটা অন্যান্য খাবারে সাথে শুরু করা উচিত।

ড্রাগন ফলের ক্ষতিকর দিক

যেকোনে জিনিসের ভাল বা মন্দ দুইটা দিক থাকে।আমাদের সবার উচিত ভাল দিক টা গ্রহন করা।ড্রাগন ফলের অনেক ক্ষতিকর দিক রয়েছে।তবে ভালো দিক মটেও কম নয়।খারাপ দিক বাদ দিয়ে ভালো দিক গ্রহন করতে পারলেই জীবন সুন্দর। বতমান বাজারে ড্রাগন ফলের চাহিদা অনেল বেশি।বাজারে ড্রাগন ফলের চাহিদা থাকার কারণে অনেক চাষিরা প্রাকৃতিক উপায়ে ড্রাগন চাষ করা বাদ দিয়ে রাসায়নিক উপায়ে ড্রাগন চাষ করা শুরু করছে।

এই ফলের আকার বড় করতে তারা 'ইন্ডিয়ান ডক্টর ডানস ড্রাগন' নামক টনিক ব্যবহার করছে।বতমানে অনেক ধরনের রাসায়নিক ট্যাবলেট পাওয়া যাচ্ছে যেগুলো ব্যবহার করে এই ফল গুলো বড় করা হচ্ছে।এই ফল গুলো খেলে গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা কমে যায়।এই জাতীয় ফল খেলে আমাদের শরীলে উপকারে চেয়ে অপকারি বেশি হয়। এই জাতীয় ফল খেলে আমাদের ক্যান্সার,হৃদরোগ ইত্যাদি ধরনের রোগ হতে পারে। তাই ড্রাগন ফল খাওয়ার আগে বা কিনার আগে সঠিক ফল চিনে কিনতে হবে।

টনিক ব্যবহৃত ড্রাগন চেনার উপায়

  • এই ড্রাগন ফলের রং পাপেল বা লাল রং হয়ে থাকে না।
  • পার্পেল বা লাল রং সাথে সবুজ রং মিশ্রন থাকে।
  • টনিক ব্যবহার করা ড্রাগন ফল হবে পানসে।মিষ্টি একবারেই হবে না।
  • প্রাকৃতিক উপায়ে এই ফল গুলোর ওজন হবে ৩০০ গ্রাম।
  • আর টনিক ব্যবহার করলে এর ওজন হবে ৯০০ গ্রাম এর মতো।
  • টনিক ব্যবহার করা ড্রাগন ফল বাহ্যিক আকার অন্য রকম হয়।
  • তাই এইসব দেখে ড্রাগন ফল কিনতে হবে।

শেষ কথা

ড্রাগন ফলে আছে ভিটামিন সি। যা আমাদের দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা ও অনেক রয়েছে।ড্রাগন ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমান ভিটামিন সি। এমনি ড্রাগন ফল কোষ্ঠকাঠিন্য ও রক্তশূন্যতার দূর করতে খবুই কার্যকারী।ড্রাগন ফলে আছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা দেহের কোষের ক্ষতি হওয়া থেকে রক্ষা করে।বতমানে অনেক ধরনের রাসায়নিক ট্যাবলেট পাওয়া যাচ্ছে যেগুলো ব্যবহার করে এই ফল গুলো বড় করা হচ্ছে।

এই ফল গুলো খেলে গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা কমে যায়।এই জাতীয় ফল খেলে আমাদের শরীলে উপকারে চেয়ে অপকারি বেশি হয়। এই জাতীয় ফল খেলে আমাদের ক্যান্সার,  হৃদরোগ ইত্যাদি ধরনের রোগ হতে পারে। তাই ড্রাগন ফল খাওয়ার আগে বা কিনার আগে সঠিক ফল চিনে কিনতে হবে।

বড ধরনের কোনো রোগ হলে ড্রাগন ফল খাওযার আগে অবশ্য ডাক্রার এর পরামশ করে এই ফল খওযা উচিত । 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url