এজোস্পার্মিয়া থেকে মুক্তির উপায়-এজোস্পার্মিয়া কি চিকিৎসা আছে

          এজোস্পার্মিয়া থেকে মুক্তির উপায়

এজোম্পার্মিয়া থেকে মুক্তির উপায় সম্পের্ক আমাদের সবাইকে জানা বা এই বিয়ষ নিয়ে বিস্তারিত জ্ঞান থাকা দরকার। এই সমস্যা ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। স্বামী-স্ত্রী মধ্যে বাড়ছে মানসিক ক্লান্তি,পরিবতন আসছে শরীলে আর তার সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে বন্ধ্যত্ব। তবে এজোম্পার্মিয়া বতমানে চিকিৎসা করে ভালো করে থাকা যায়।


এজোম্পার্মিয়া বা বন্ধ্যত্ব হলো কোনো দম্পতি যখন সন্তান লাভের আশায় কোনো প্রকার গর্ভনিরোধক উপায় অবলম্বন না করে এক বছর স্বাভাবিক দাম্পত্য জীবন যাপনের পরও যখন স্ত্রীর গর্ভসঞ্চার না হয় তখন তাকে এজোম্পার্মিয়া বা বন্ধ্যত্ব বলা হয়। সন্তান হলো স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে এক মুজবুত সেতুবন্ধন। এতে দাম্পত্য জীবন তাতে পূর্ণতা পায়। সন্তান উৎপাদনে অক্ষম হলে কিছু কিছু মানুষ নিজের পুরুষত্ব সম্পকে নিজেই নিজেকে আবসাদে ভোগান।

বাবা না হতে পারা আর পুরুষত্বহীনাতা এক নয়। সন্তান উৎপাদনের জন্য নিদিষ্ট পরিমাণে সুস্থ স্বাভাবিক ও গতিশীল শুক্রাণুর প্রয়োজন হয়। এজোস্পার্মিয়া থেকে মুক্তির উপায় বা সুস্থ বা স্বাভাবিক শুক্রাণুর অভাবে সন্তান হতে অসুবিধা হয়।

সূচিপএঃএজোস্পার্মিয়া থেকে মুক্তির উপায়-এজোস্পার্মিয়া কি চিকিৎসা আছে

এজোম্পার্মিয়া থেকে মুক্তি উপায়

এজোম্পার্মিয়া হলো পুরুষ বা মহিলার বন্ধ্যত্ব। এজোম্পার্মিয়া হলো স্বামী-স্ত্রীর যৌন সম্পর্ক স্থাপনে অক্ষমতা।এর ডাক্তারি নাম সেক্সুয়ালি ডিজাফাংশন। বাচ্চা ছেলেরা ছেলে রা যখন যৌবনে পৌঁছায় তখন থেকেই টেস্টিস বা শুক্রথলি থেকে অবিরত শুক্রাণু তৈরি হতে শুরু করে। প্রত্যেক বিবাহিত দম্পতিই চায় তাদের জীবনে সন্তান আসুক। সাংসারিক দাম্পত্য জীবন পূনতা পায় যখন স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে এক নতুন জীবন আসার ইঙ্গিত দেয়।

  আরো পড়ুন:উচ্চ রক্ত চাপ কমানোর ১০টি ঘরোয়া উপায়

নিজেদের সমস্ত ভালোবাসা এবং সাথম্য উজার করে দেয় সেই সন্তান কে।এবং দাম্পত্য জীবন পরিপূন হয়।কিন্তু যদি স্বামী-স্ত্রীর বন্ধ্যত্ব হয় তাহলে সাংসারিক জীবনে কষ্ট বা অসহায়ত্ব চলে আসে।এজোম্পার্মিয়া এই রোগ থেকে মুক্তি জন্য স্বামী-স্ত্রীর কিছু নিয়ম চলাচল করতে হবে। বতমানে এজোস্পার্মিয়া কি চিকিৎসা আছে ভালো করা হচ্ছে।

এজোম্পার্মিয়া বা বন্ধত্ব্য সমস্যার মোকাবিলার কিছু উপায় তুলে ধরা হলোঃ

এজোম্পার্মিয়া থেকে মুক্তির উপায় সম্পের্ক আমাদের সবাইকে জানা বা এই বিয়ষ নিয়ে বিস্তারিত জ্ঞান থাকা দরকার। এই সমস্যা ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। স্বামী-স্ত্রী মধ্যে বাড়ছে মানসিক ক্লান্তি,পরিবতন আসছে শরীলে আর তার সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে বন্ধ্যত্ব। তবে এজোম্পার্মিয়া বতমানে চিকিৎসা করে ভালো করে থাকা যায়।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবারঃ অ্যান্টিঅক্সডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার খেলে শরীলে জনন গ্রস্থিগুলোতে আক্রমণকারী পদাথগুলোকে ধংশ করে। এবং তাদের ক্ষতির হাত থেকে বাচায়। একই সাথে গর্ভধারণ করার ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এর পাশাপাশি এটি স্পাম কাউন্ট করে। যেকোনো সবজি,ভিটামিন সি এবং ই সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া এর জন্য ভালো।

সকালের খাবারঃ সকালে খাবার আমাদের শক্তি যোগায় পাশাপাশি সকালে খাবার বেশি খাওয়ার চেষ্টা করুন।সুস্থ্য ডায়েট যদি চান অবশ্যই দিনের প্রথম খাবার ভালো খাওয়া দরকার। সকালের খাবার আমাদের দিনের শক্তি যোগায় এবং শর্করা আমিষ এর চাহিদা মেটাই। যে সমস্ত মহিলারা পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোমে আক্রান্ত,তাদের ক্ষেত্রে ব্রেকফাষ্ট অনেকটাই কাজে আসে। 

মাল্টিভিটামিনঃ যে সব নারীরা শরীলের প্রয়োজন অনুযারী মাল্টি ভিটামিন খান,তাদের বন্ধ্যাত্ব জনিত সমস্যা অনেক কম হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।এর সাথে গ্রীন-টি,ভিটামিন ই এবং ভিটামিন বি৬ সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া দরকার।

মাদকদ্রব্য বজনঃ অতিরিক্ত মাদক অপনার শরীলের অনেক ক্ষতিগ্রস্ত করে। অ্যালকোহল খাওয়া কমান।এটা পুরুষের স্পাম কাউন্ট করে। একই সাথে ক্যাফেইন জাতীয় পানীয় খাওয়া বন্ধ  করুন।এগুলো আপনার শরীলের এজোম্পার্মিয়া নষ্ট করে দেয়। তার ফলে দেখা দেয় বন্ধ্যাত্ব।

শরীল চর্চাঃ এজোম্পার্মিয়া এটি এমন একটি রোগ যে টা হলে আপনার কোনো কাজ করতে ভালো লাগবে না। তাই এটার সময় আপনাকে শরীল চচা করতে হবে।শরীল চচা করলে আমাদের শরীলে অতিরিক্ত ফ্যান্ট জমতে পারে না।এবং শরীল চচার পাশাপাশি আপনাকে আয়রন,ভিটামিন,মিনারেল,খনিজ উপাদন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত।এগুলো আপনার শরীলে অতিরিক্ত পুষ্টি দেয় এবং এজোম্পার্মিয়া এর হাত বাচায়।

পুরুষের যেসব কারণে বন্ধ্যাত্ব

পুরুষের যেসব কারনে বন্ধ্যাত্ব হয তার মধ্য অন্যতম কারন হলো শুকাণু তেরি করতে বাধা সৃষ্টি হযছে।  এজোম্পার্মিয়া হলো এমন একটি রোগ যা থেকে সহজে আবার অনেকে অনেক দেরি করে সুস্থ হতে  সময় নেন। এজোম্পার্মিয়া ছেলেদের মানসিক ভাবে নিরুৎসাহিত করে তোলে। কোনো কিছু বা কারো সাথে চলাফেরা করতে ভয় পায়। সাংসারিক জীবনের অশান্তি মেনে আসে।


মাস,ইনফ্লুয়েঞ্জা,গনোরিয়া,যক্ষা ইত্যাদি কারণে পুরুষের বন্ধ্যাত্ব হতে পারে। এজোস্পার্মিয়া থেকে মুক্তির উপায় হলো, অতিরিক্ত গরমে কাজ করা,গরম পানিতে গোসল করা,অথবা নাইলেনের তৈরি অন্তবাসের ব্যবহার শুক্রাণু তৈরির প্রক্রিয়াতে বাধা দেয ।অতিরিক্তমদ্যপান,অ্যালোকোহল,হিরোহিন,ফেনসিডিল এগুলো ব্যবহার এর ফলে শুক্রাণু ডিম্বাণু নিষিক্তকরণ ক্ষমতাকে নষ্ট করে দেয়।এবং বন্ধ্যাত্ব দেখা দেয়। কেননা সন্তান না হলে শুরুতেই সবাই স্ত্রী কে নিয়ে ডাক্তার এর কাছে যায়।

পুরুষের এজোম্পার্মিয়া হলে কি কি করণীয় চলুন জেনে নিইঃ

আপানকে ধৈর্য ধরতে  হবে ছয় থেকে এক বছর।এবং ওই চিকিৎসক এর কাছ থেকে চিকিৎসা করতে হবে। শুক্রাণুর মাএা স্বাভাবিক মাএা থাকলে ডাক্তার দম্পতিকে স্বাভাবিক ভাবে গর্ভধারণের পরামর্শ দেন। যদি এখন ও এই ধারণাটি সম্ভব নয় হয় তবে অন্যান্য বিকল্প গুলি পরামশ করেন। এবং এজোম্পার্মিয়া থেকে মুক্তি উপায় সহজে পেয়ে যাবেন  পুরুষের বন্ধ্যাত্বের অন্যতম কারণ হলো বীর্যে উপয়ুক্ত পরিমাণে গতিশীল শুক্রাণু না হওয়া। পুরুষের ক্ষেত্রে বন্ধ্যাত্ব অন্যতম কারণ হলো ইনফেকশন।

  • একটা কারন হলো,এজোম্পার্মিয়া অথাৎ বীর্য়ের মধ্য শুক্রাণু নেই।তার নালির কোথাও বাধা সৃষ্টি হয়েছে তাই শুক্রাণু মিলতে পারছে না।শুক্রাণু হওয়ার যে স্থান অন্ডকোষ,যেখানে কোনো কারণে শুক্রানু তৈরি হয় নি।
  • অনেক সময় শুক্রাণু থাকে,কিন্তু পরিমাণ কম থাকে।
  • আবার অনেক সময় শুক্রাণু পরিমাণ ঠিক আছে কিন্তু মান ঠিক নাই।য়ার ফলে এটি ফাটিলাইজ করতে পারে না।
  • এছাড়াও টেস্টোস্টেরণ হরমোন ও সিক্রেশন হতে হবে
  • প্রজনন অঙ্গে কোনো ধরণের আঘাত
  • অস্ত্রোপাচারে কারণে সৃষ্ট বাধা 
  • প্রজনন অঙ্গে যক্ষ
  • ডায়াবেটিস
  • এমনি কি মাথায় চুল গাজানোর ওষুধ সেবনের ফলে ও পুরুষে সন্তান ধারণের অক্ষমতার চলে যাই।

যেসব কারণে মেয়েদের বন্ধ্যাত্ব হয়

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে,সন্তান ধারণের চেষ্টা করার পর টানা এক বছর সময় কাল যদি কেউ সফল না হন তাহলে তাকে ইনফার্টিইল বা সন্তান ধারণের অক্ষম বলে গণ্য করা হয়। এক গবেষণায় দেখা গেছে,দম্পতিদের মধ্যে ৪০% ক্ষেত্রে স্ত্রী এবং একই সংখ্যক স্বামীদের মধ্যে।  আর বাকি ১০% ক্ষেএে দুইজনের আর বাকি ১০% সমস্যা অজানা থেকেই যায়। ডিম্বাশয়ের ডিম্বাণু তৈরি জটিলতা মেয়েদের বন্ধ্যাত্বের অন্যতম কারণ।


মেয়েদের প্রজননতন্তের জন্মগত ও গঠন গত ক্রটি,ফ্যালোপিয়ন টিউবে বাধা,হরমোন তৈরি জন্য প্রলেকটিনে অধিক বাধা,জরায়ুর টিউমারে অনুর্বরতা কারণ হিসাবে এটা হতে পারে। অতিরিক্ত ওজন ও ভুড়ি থাকলে শুক্রাণুর কাউন্ট কমে য়েতে পারে। ধুমপান,মদ্যপান সহ নানা নেশাগ্রস্ত কারণে সন্তান উৎপাদনে সমস্যা সৃষ্টি হয়। এছাড়া আঘাত চোট,কিছু ওষুধের কারণে মেয়েদের বন্ধ্যাত্ব হতে পারে। বেশি গরমে শুক্রাণু কমে যেতে পারে।

নারীর প্রধাণত কি কারণে বন্ধ্যাত্ব হয় চলুন জেনে আসিঃ 

এজোম্পার্মিয়া কি চিকিৎসা করে ভালো হয়। তবে বিশ্ব ব্যাপি এই চিকিৎসার সাফল্যের হার কম। নারী পুরুষের দুইজনের জন্যই বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসা দীঘ মেয়াদি। এটি এক মাসে ভালো হয় না। এজোম্পার্মিয়া থেকে মুক্তি জন্য অনেক চেষ্টা করে সাফল্য পেতে হয়। এজোম্পার্মিয়া  চিকিৎসায় অনেক ব্যয বহুল।তাই এজোম্পার্মিয়া থেকে মুক্তি জন্য আপনাকে ধৈয্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

  • প্রেগন্যান্সির জন্য জরুরি পলিসিস্টিক ওভারি,যার মাধ্যমে একটা করে ওভাম আসার কথা, সেটা আসে না।
  • জরায়ুর কিছু সমস্যা থাকে যা জন্মগত হতে পারে আবার অসুখের কারণে হতে পারে।
  • জন্মগত সমস্যার কারণে হয়ত ডিমবাণু আসছে না, তার টিউব ব্লক,জরায়ু যেটা আছে সেটা বাচ্চাদের মতো।
  • আরো কিছু ওসুখ আছে যেমন,ওভারিয়ান চকলেট সিস্ট,এন্ডোমেট্রিওসিসের কারণে হতে পারে।
  • হরমোণের কারণে হতে পারে।যেমন থাইরয়েডের সমস্যার কারণে হতে পারে।
  • আর যৌনবাহিত রোগের কারণে হতে মেয়েদের প্রজনন অঙ্গ ক্ষতি করে।সেজন্য বন্ধ্যাত্ব হতে পারে।
  • এজোম্পার্মিয়া কি চিকিৎসা করে ভালো হয়
  • এজোম্পার্মিয়া হলো এমন একটি রোগ যা পুরো দম্পতি জীবন কো প্রতিহত করে।

এজোম্পার্মিয়া কি চিকিৎসা করে ভালো হয়

এজোম্পার্মিয়া কি চিকিৎসা করে ভালো হয় বতমানে চিকিৎসা করে ভালো করা হচ্ছে। এজোম্পার্মিয়া সমস্যা এখন অধিকাংশ ছেলেদের মাঝে দেখা যাচ্ছে। আর এর মুল কারণ হলো অনিয়ন্ত্রিত জীবন যাএা।এছাড়াও যদি শরীলে টিউমার, হরমোন,শরীলে যদি কোনো সংক্রমণ তাহলে এই রোগ হতে পারে।আবার কিছু কিছু ওষুধের পাশ্বপ্রতিক্রিয়া থেকে ও এটা হতে পারে।অনেক পুরুষের স্টেরয়েড হিসেবে নেওয়ার অভ্যাস আছে।


আবার কেউ কেউ পেশি গঠনের জন্য আবার অনেকে সাপ্লিমেন্ট নিয়ে থাকেন। ধুমপান বা মদ্যপানেও এই রোগ হতে পারে। এজোম্পার্মিয়া এটা একটি ভয়াবহ সমস্যা। তবে এজোম্পার্মিয়া চিকিৎসা করে ভালো হয়। এজোম্পার্মিয়া সঠিক ভাবে নিয়ম পালন করলে এজোম্পার্মিয়া থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।এজোম্পার্মিয়া বা কম শুক্রাণুর সংখ্যা জন্য চিকিৎসা,পরিস্থিতি,অন্তনিহিত কারণের ওপর ভিওি করে এর এজোম্পার্মিয়া থেকে মুক্তি উপায় পাওয়া য়ায়।

এজোম্পার্মিয়া চিকিৎসা 

রুপচর্চাঃ যুবকে পরিবতন করা,যেমন ধোয়া ছেড়ে দেওয়া,শৌখিন শক্তি কম করা,ওজন কমে যাওয়া শুক্রানু সংখ্যা এবং মান সংশোধন করা সম্ভব।

চিকিৎসাঃ পুরুষের অসংলগ্নতা দূর করার জন্য এবং শুক্রানু পন্যের সংশোধনের জন্য থেরাপি এবং কিছু ওষুধ নিধারিত করা।

সার্জারি মেরামতঃ বাধাজনিত এজোম্পার্মিয়া সংশোধন করার জন্য বা প্রাকৃতিক ধারণাটি সম্ভব এমন ক্ষেত্রে শল্য পরামর্শ দেওয়া হয়।এজোম্পার্মিয়া অস্ত্র পাচারে মাধ্যমে ভ্যারিকোসিলের অপসারণ বা চিকিৎসা এবং পিছনের শিখর জন্য চিকিৎসা অন্তর্ভুক্ত থাকতে হবে। অস্ত্র পাচারে মাধ্যমে এটা ভালো করা সম্ভব হলেও এটা দ্রুত কাজ করে না। এটা অস্ত্র পাচারে অভিজ্ঞ ইউরোলজিস্ট বা বন্ধ্যাত্ব বিশেষজ্ঞ  দ্বারা এটি আপনাকে করাতে হবে। 

আরো পড়ুনঃচুলকানিতে নিম পাতার ব্যবহার-নিমপাতার গুনাগুন ও উপকারিতা

আপানকে ধৈর্য ধরতে  হবে ছয় থেকে এক বছর। এবং ওই চিকিৎসক এর কাছ থেকে চিকিৎসা করতে হবে।শুক্রাণুর মাএা স্বাভাবিক মাএা থাকলে ডাক্তার দম্পতিকে স্বাভাবিক ভাবে গর্ভধারণের পরামর্শ দেন। যদি এখন ও এই ধারণাটি সম্ভব নয় হয় তবে অন্যান্য বিকল্প গুলি পরামশ করেন। এবং এজোম্পার্মিয়া থেকে মুক্তি উপায় সহজে পেয়ে যাবেন।

আইসিএসআই দিয়ে টেষ্টকুলার বীর্য নিষ্কাশনঃ টেষ্টকুলার শুক্রাণু নিষ্কাশন বা TES,শুক্রাণু থেকে সরাসরি শুক্রাণু কোষগুলো বের করতে ব্যবহার করা হয়।অন্ড কোষের মধ্যে  একটি ছোট চিরা তৈরি করবে,এবংআপনার টেস্টগুলি থেকে টিসু বের করা হয়। বাধা জনিত ভাবে যদি এই টেষ্ট গুলি বীযপাতের দিকে যেতে বাধা দেয় তখন tese ব্যবহার করতে হবে।

আইসিএসআই হলো একটি ইন্ট্র্যাসিওটোপ্লাজমিক শুক্রাণু  ইনজেকশন করাকে বোঝায়। এর ফলে আপনার অন্ডকোষের মধ্যে সরাসরি শুক্রাণু অন্ডকোষ দ্বারা ডিমের মধ্যে প্রবেশ করানো হয় তারপর এটি মহিলার জরায়ু তে স্থানান্তরিত করা হয়।

ওষুধের বিচ্ছিন্নকরনঃ যদি কোনও নিদিষ্ট এজোম্পার্মিয়া ওষুধ সাথে যুক্ত থাকে তবে সেই ওষুধ চিকিৎসা চলা কালীন বন্ধ করে দেওয়া।এজোম্পার্মিয়া কারণ হিসাবে বিষাক্ত রাসায়নিক বা অতিরিক্ত তাপের সংস্পশের সন্দেহ হয় তবো সেই কাজ আপনাকে পরিবর্তন করার পরামশ করা হয়।এজোম্পার্মিয়া কি চিকিৎসা করে ভালো হয়। তবে এটা দীর্ঘদিন চিকিৎসার মাধ্যমে চলাফেরা করতে হবে।যদি আপনার যদি কোনো কঠিন স্থানে না যায়।

এজোম্পার্মিয়া চিকিৎসা করে ভালো হয়। এজোম্পার্মিয়া দাম্পত্য জীবনে বহিঃপ্রকাশ গঠন করে।তবে নিয়মিত ডাক্তার এর পরামর্শ অনুয়ারি চলাফেরা এজোম্পার্মিয়া করলে থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

শুক্রাণু তৈরি হতে কত দিন সময় লাগে

শুক্রাণু হলো পুরুষ প্রজনন কোষ যা একটি নতুন জীবন তৈরি করতে মহিলা প্রজনন কোষের সাথে মিলিত হয় এবং নিষিক্ত করে।পুরুষের শুক্রাণু উৎপাদনের বৈশিষ্ট্য হল বয়স,খাদ্যাভ্যাস,জীবন যাএার ইত্যাদির মতো অনেক গুলি কারণ।এই কারন গুলি একাও যদি ওঠানামা করে তাহলে বন্ধ্যাত্ব কারণ হতে পারে।একজন পুরুষের মধ্যে শুক্রাণু উৎপাদন কখনও বন্ধ হয় না,কারণ তিনি এক জন গড় মহিলার থেকে অনেক বেশি প্রজনন করতে সক্ষম। 

একজন পুরুষ গড়ে লক্ষ লক্ষ শুক্রাণু তৈরি করে কিন্তু এই শুক্রাণু গুলো পরিপক্ক হতে সময় লাগে তিন মাস।স্মার্মাটোজোয়া, তার প্রাথমিক পয়ায়ে গতিশীল বা মহিলা শরীলের  মাধ্যমে কোনো অন্দোলন অক্ষম।

শুক্রাণু পুনর্জম্মের চক্রে তিন ধাপ জড়িত।শুক্রাণু পুর্নজন্মের প্রক্রিয়াটি ৬৪ দিনের বেশি সময় ধরে চলে।

১. প্রথম ধাপে শুক্রাণু ডিপ্লয়েড় কোষের হ্যাপ্লয়েড স্পামাটিড গুলো বিভাজন জডিত।তার জেনেটিক উৎপাদনের বাহক।

২. দ্বিতীয় ধাপে,পরিপক্কতা  ঘটে।অন্ডকোষ,শুক্রাণু শুক্রাণুতে পরিণত হয়।শুক্রাণু তার মৌলিক গঠন লাভ করে, এর মাথায় জেনেটিক উপাদান বাহন করে এবং এর লেজ নারীর শরীলের ভিতরে চলাচলেত সুবিধা দেয়।

৩.তৃতীয় ধাপ বা চূড়ান্ত ধাপে,শুক্রাণু এপিডিডাইমিসে চলে যায়।এপিডিডাইমিস হল একটি নল যা অন্ডকোষ  থেকে বিস্তৃত। এখানেই শুক্রাণু গুলো সঞ্চিত থাকে যতক্ষন না এটি গভপাত হিসাবে সেমিনাল নিগত হয়।

কিভাবে একটি সুস্থ শুক্রাণু  আছে 

পুরুষের উর্বরতা মূলত শুক্রাণু কোন গত এবং বীয়পাতের পরিমাণ উপর নির্ভর করে। আপনার শুক্রাণু আকৃতি এবং গতিশীলতা ছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ। একটি সুস্থ শুক্রাণু থাকা আপনার ডিম্বানু নিষিক্ত হওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে তোলে।একটি ভালো শুক্রাণু স্বাস্থের জন্য আপনি করতে পারেন এমন কিছু জিনিস আছে।

  • অ্যালকোহল সেবন কমিয়ে দিন।অ্যালকোহল টেষ্টাস্টেরনের উৎপাদন কমিয়ে  দিয়ে পারে।
  • ঢিলেঢালা পোশাক করুন।টেস্টকুলার  তাপমাএা আপানাকে শরীলের তুলনায় ঠান্ড়া হওয়া উচিত।
  • ব্যায়াম করুন এবং ফিট থাকুন।
  • ধূমপান কমিয়ে দিন।গবেষণা বলছে,নিকোটিন পুরুষের উর্বরতা প্রভাবিত করতে পারে।

এজোম্পার্মিয়া এর উপসর্গ গুলো কি কি

এজোম্পার্মিয়া অবস্থাতে কম শুক্রাণু তৈরি হওয়া। এই অবস্থাটি প্রায়ই লক্ষনহীন ছিল,যার অথ হলো কোনো মনোযোগ দেওয়ার উপযুক্ত লক্ষন নেই। এজোম্পার্মিয়ায় কিছু পুরুষ মানসিক ভাবে ভেঙ্গে পড়ে,কোনো কাজে মন দিতে পারে না,লোক লজ্জার ভয়ে আরো চিকিৎসা করাতে চাই না। তবে এজোম্পার্মিয়া থেকে মুক্তি উপায় রয়েছে। চিকিৎসা এর মাধ্যমে এজোম্পার্মিয়ায় চিকিৎসা করে ভালো হয়।

এজোম্পার্মিয়া থেকে মুক্তির উপায় আছে তবে সমস্যা হলে সমাধান ও আছে।তাই এই সমস্যা ফেস করতে হবে এবং তারাতাড়ি ডাক্তার এর অধিনস্থ হতে হবে।

চলুন এজোম্পার্মিয়া এর উপসর্গ গুলো কি কি জেনে নেওয়া যাকঃ

  • ইরেকশান পাওয়ার বা তৈরি করা কঠিন
  • চিন্তাভাবনা বা যৌন ড্রাইড কম
  • অন্দকোষে ব্যথা বা বিক্রিনী
  • স্খলন এর সমস্যা বা বীয়ের পরিমান কম হওয়া
  • অস্বাভাবিক শুক্রাণু আকার বা গঠন
  • হরমোনের ভারসাম্যহীনতা।
  • অন্ডকোষের নিওপ্লাসিক রোগ 
  • জেনেটিক ক্রটি
  • টেস্টকুলার ক্রটি
  • শুক্রাণু প্রস্থান পথের বাধ,সম্ববত অন্ডকোষ প্রদাহ বা আঘাতের কারণ।

বীর্য়ে শুক্রাণুর অভাব হাইপোথ্যালামিক রোগ এবং পিটুইটারি গ্রস্থির রোগ। এজোম্পার্মিয়া চিকিৎসা করে ভালো হয়। এজোম্পার্মিয়া থেকে মুক্তি উপায় জন্য আপনাকে নিয়ম মেনে চলাফেরা করতে হবে।তাহলে এজোম্পার্মিয়া চিকিৎসা করে ও ভালো হয়।

এজোম্পার্মিয়া মানসিক কষ্ট,ব্যয়,ধৈয

এজোম্পার্মিয়া কি চিকিৎসা করে ভালো হয়।তবে বিশ্ব ব্যাপি এই চিকিৎসার সাফল্যের হার কম।নারী পুরুষের দুইজনের জন্যই বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসা দীঘ মেয়াদি। এটি এক মাসে ভালো হয় না। এজোম্পার্মিয়া থেকে মুক্তি জন্য অনেক চেষ্টা করে সাফল্য পেতে হয়। এজোম্পার্মিয়া  চিকিৎসায় অনেক ব্যয বহুল।তাই এজোম্পার্মিয়া থেকে মুক্তি জন্য আপনাকে ধৈয্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি প্রায়শই ব্যয় বহুল হয়ে থাকে।বিশেষ করে টেস্টটিউব পযন্ত যদি বিষয়টি গড়ায় তাহলে।

বেসরকারি ভাবে এর খরচ দুই থেকে তিন লক্ষ এর মতো। তবুও এজোম্পার্মিয়া থেকে মুক্তির  নিশ্চিতা নাই। এটি সাফল্য হতে পারে আবার না ও হতে পারে। এজোম্পার্মিয় চিকিৎসা অনেক কষ্টের। এই চিকিৎসা কতটা শরীলিক কষ্টের শিকার হতে হয়। এক টিভি চ্যানেলে এক মহিলা এজোম্পার্মিয়া চিকিৎসা শরীলিক ভাবে অনেক কষ্ট হয়। তিনি বলেন,হরমোন ইনজেকশন অসময়ক অনেক ব্লিডিং হয়। এবং দেখা যায় এটা অনেক দিন ধরে এটা চলতে থাকে।

আরো পড়ুনঃ  কলা খাওয়ার ১০ টি উপকারিতা

পেটে অনেক ব্যথা হয়,এবং চুল পড়ার প্রবনতা বেড়ে যাই। এছাড়া ওষুধ খেতে হয় ইনজেকশন এর ডেটের সাথে।মাসিকের দ্বিতীয় দিনে ওষুধ খেতে হবে। মিস হয়ে গেল ওই কোস টা আর হয় আর হয় না।ভুল হওয়ার ভয় আবার কিছুদিন পর পর সময় বের করে ডাক্তারের কাছে যেতে হয়। তার কাছে ইদানিং মনে হচ্ছে যতটা না নিজের জন্য সন্তান নেবার সময় চেষ্টা করায়  চেয়ে বোধ হয় সামাজিক চাহিদা পূরণ করাটাই তার প্রধান কারন

কি খেলে শুক্রাণু বাড়ে

সাধারণত শুক্রাণুর গুনগত মান কম হলে পুরুষের বন্ধ্যত্ব হয়।বিশ্ব সংস্থার মতে,প্রতি মিলিলিটারে  ১৫  মিলিয়ন শুক্রাণু থাকলে এটি পরিপক্ক।এর নিচে নেমে গেলে অস্বাভাবিক।দেহে ভিটামিন ও জিংকের ঘাটতি থাকলে পুরুষের বন্ধ্যত্ব হতে পারে।এর মানে খাদ্যা ভ্যাস কিছু পরিবতন  আনলে শুক্রাণুর গুনগত মান ঠিক হয়ে যায়।

টমেটো: টমেটো মধ্যে রয়েছে লাইকোপেন।এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শুক্রাণুর গুনগত মান বাড়াতে কাজ করে।টমেটো রান্নার ক্ষেএে জলপাই তেলও দিতে পারেন।এতে অ্যান্টিঅক্সডেন্ট শেষন ভালো করে।

ওয়ালনাট: ওয়ালনাটের মধ্যে রয়েছে ওমোগা থ্রি ফ্যান্টি এসিড।সোসাইটি ফর দ্য স্টাডি অব রিপ্রোডাকশনের এক গবেষনায় বলা হয়ছে,প্রতিদিন ৭০ গ্রাম ওয়ালনাট খাওয়া ২১ থেকে ৩৫ বছরের পুরুষের ক্ষেত্রে শুক্রাণু জীবনী শক্তি,ক্ষিপ্রতা বাড়ায়।কুমড়ো:কুমড়ো বীজের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সডেন্ট,প্রয়োজনীয় অ্যামাইনো এসিড ও ফাইটোসটেরল।এই খাবার টি পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা বাড়াতে কাজ করে।গবেষনায় দেখা যায়,কুমড়ো বীজে থাকা উপাদান টেসটোসটেরোন হরমোনের সিরামের মাএা বাড়ায়। এছাড়া শুক্রাণুর মাএা,জীবনীশক্তি,ক্ষিপ্রতা বাড়াতে কাজ করে।

কালো চকলেট: এর মধ্যে রয়েছে অ্যামাইনো এসিড এল-আরজিন।এটি শুক্রাণুট মাএা ও বীর্য়ের পরিমাণ বাড়ানোর উপাদান হিসাবে কাজ করে।এছাড়াও এর মধ্যে উচ্চ মানের পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে।প্রতিদিন একটা করে কালো চকলেট খেলে শুক্রাণু মান বাড়াতে উপকারী 

এজোম্পার্মিয়া যে ধরনের চিকিৎসা রয়েছে

এজোম্পার্মিয়া থেকে মুক্তির উপায়।এজোম্পার্মিয়া নানান ধরনের চিকিৎসা ব্যবস্থা রয়েছে। যখন কোনো কাপালের এক বছর বাচ্ছা হচ্ছে না,তাদের অবশ্যই চিকিৎসক কাছে আসতে হবে। বয়স যদি ৩০ এর বেশি হয়,সেক্ষেত্রে আমরা এক বছর অপেক্ষা করতে মানা করি। তার আগেই ডাক্তার এর কাছে আসতে হবে।

ছয় মাসের মধ্যে যদি না হয়,তাহলে যদি বয়স তিরিশ এর কম হয় তাহলে ছয় মাস এর কথা বলা হয়।এছাড়া আজকাল অনেকেই পেশাগত কারণে সন্তান ধারণে সময় নেন,সেটি এক ধরনের সমস্যা কারণ হয়ে দাড়ায়।এই জন্যই বিশেষ এজোম্পার্মিয়া রোগির সমস্যা হয়,এবং এজোম্পার্মিয়া থেকে মুক্তি উপায় অনেক দেরি হয়।

এজোম্পার্মিয়া থেকে মুক্তির মেয়েদের জীবন যাএা জন্য ডাক্তার যা স্বাস্থ্য সম্মত করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন

  • মেয়েদের খাদ্যভ্যাস ঠিক করতে হবে
  • ক্যালরি খাওয়া কমাতে হবে
  • ঘরে রান্না খাবার খাওয়াড অভ্যাস করতে হবে
  • ব্যায়ম করতে হবে
  • শরীলিক ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে হবে
  • দিনে ঘুমানো, রাত জেগে থাকার অভ্যাস বদলাতে হবে
  • বয়স থাকতে বাচ্ছা নিতে হবে

সন্তান জন্মদানে দম্পতির দেহ থেকে শুক্রাণু ও ডিম্বাণু সংগ্রহ করে কৃতিম পরিবেশে তা নিষিক্ত করে পুনরায় স্ত্রীর জরায়ু স্থাপন করতে হবে।তবে বাংলাদেশে সন্তানহীনতার চিকিৎসা যতটুকু রয়েছে তার বেশির ভাগ মুলত বিভাগীয় শহরে।

এজোম্পার্মিয়া থেকে মুক্তির জন্য ছেলেদের জীবন যাএার মান পরিবতন করা দরকার 

  • ওষুধ দিয়ে শুক্রাণু বাড়ানো যেতে পারে 
  • স্বাভাবিক হচ্ছে প্রতি মিলিতে ৪০-১২০ মিলিয়ন শুক্রাণু থাকার কথা।যদি সংখ্যা টা ১০ মিলিয়নে নেমে যায়,তাহলে কৃক্রিম গর্ভধারনে যেতে হবে।
  • যদি পুরোপুরি 'অবস্ট্রাকশন' হয়ে থাকে যে শুক্রাণু আসছে না,তাহলে দেখতে হবে অন্ডকোষ টা সক্রিয় কি না।
  • অন্ডকোষ যদি সংক্রিয় না হয়ে থাকে তাহলে অন্ডকোষে সুই দিয়ে শুক্রাণু নিয়ে এসে টেষ্টটিউব পদ্ধতিতে সন্তানন জন্ম দেওয়া যায়।

শেষ কথা

এজোম্পার্মিয়া থেকে মুক্তির উপায় হলো খাদ্য তালিকায় ও নতুন ভাবে জীবন যাএা শুরু করতে হবে।এজোম্পার্মিয়া চিকিৎসার মাধ্যমে ভালো হয়।রোজকার যৌন জীবনে ভাটা পড়লে,সঙ্গূর সঙ্গে সঙ্গে কোনো রকম উৎসহ না পেলে বুজতে হবে আপনার সমস্যা হয়ছে।

শুক্রাণু সংখ্যা কমে গেলে অনেকের দাড়ি,গোফ ও ঝরে যায়। আর তাই এই সমস্যা হলে লুকিয়ে রাখবেন না বা চেপে রাখবেন না। তাড়াতাড়ি চিকিৎসক এর কাছে যান। এবং পরামর্শ মেনে পদক্ষেপ নিন।তাহলে এজোম্পার্মিয়া থেকে মুক্তির পাওয়া য়ায়।

আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে এখানে চাপ দিন  

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url