মাশরুমের এর উপকারিতা ও অপকারিতা
মাশরুমের এর উপকারিতা ও অপকারিতা এবং খাওয়ার নিয়ম
মাশরুমের এর উপকারিতা ও অপকারিতা। মাশরুমের একাধিক উপকারিতার মধ্যে কিছু অপকারিতাও আছে। আজকাল মাশরুমের চা- কফি পাওয়া যায়,যা সরীলের জন্য একেবারেই ভালো নয়। মাশরুমের একাধিক উপকারিতা রয়েছে।যারা নিয়মিত ডায়েটের মধ্যে থাকেন,যারা নিরামিষ খান তাদের জন্য মাশরুম একটি জনপ্রিয় খাবার।
মাশরুমের রয়েছে প্রচুর পরিমানে প্রোটিন। যা আমাদের শরীলের ভিটামিন ডি,মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টস এর চাহিদা পূরন করে মাশরুম।সেই সাথে মাশরুমের মধ্যে কিন্তু ক্যালোরি কম নয়। সেই সাথে থাকে না সোডিয়াম ও কার্বোহাইড্রেট। মাশরুমের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমান ফাইবার,যা আমাদের শরীলের একাধিক উপকারে আসে।
এছাড়াও রয়েছে মাশরুমের কোলিন নামক বিশেষ একটি উপাদান যা আমাদের পেশির স্বাস্থ্য বজায় রাখে।
সূচিপত্র ঃমাশরুমের এর উপকারিতা ও অপকারিতা
- মাশরুমের পুষ্টিগুন
- মাশরুমের উপকারিতা
- মাশরুম খাওয়ার নিয়ম
- মাশরুমের অপকারিতা
- মাশরুমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
- মাশরুম সংরক্ষণ নিয়ম
- মাশ রুম চাষ পদ্ধতি
- শেষ কথা
মাশরুমের পুষ্টিগুন
মাশরুম আমাদের শরীলের বিভিন্ন পুষ্টি গুন চাহিদা পূরন করে থাকে।কিন্তু মাশরুমের একটি সঠিক পুষ্টি গুন উপাকারিতা বের করা বেশ জটিল বিষয়।মাশরুমের এর উপকারিতা ও অপকারিতা কারন মাশরুমে রয়েছে অনেক ধরনের পুষ্টিগুন।মাশরুম যে কেবল খেতেই সুস্বাদু তাই নয়,এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্যও অনেক উপকারি। তবে আবজনার উৎপন্ন মাশরুম না খেয়ে শুধু চাষ করা মাশরুম খেতে হবে।
এটি রান্না করে,স্যুচ, সালাদ, তরকারির এর সাথে খাওয়া হয়। মাশরুম মানব দেহের জন্য প্রয়োজনীয় ৯টি গুন বিদ্যমান। প্রোটিনে ভরপুর মাশরুম,এদের কোনো ক্ষতিকর চর্বি না থাকায় এটা খেলে আমাদের মেদ বা ভুরি বৃদ্ধি করে না। মাশরুম প্রতি একশো গ্রামে প্রোটিন ২৫-৩০ গ্রাম,ভিটামিন ৫৭-৬০ গ্রাম,মিনারেল ৫-৬ গ্রাম, চর্বি ৪-৬ গ্রাম পাওয়া যায়।
এতে পরিমান মতো আঁশের পরিমাণ পাওয়া যায়, মাশরুমে আঁশের পরিমাণ ১০-২৮%। শুকানো মাশরুমে বা গুড়া মাশরুমে ভিটামিন ও মিনারেলের পরিমাণ থাকে ৫৭-৬০% যা আমাদপর স্বাস্থ্য সুরক্ষা জন্য অন্যতম ভুমিকা পালন করে।
মাশরুমের প্রজাতি:মাশরুম বিভিন্ন জাতে( বাটন মাশরুম,ঝিনুক মাশরুম ইত্যাদি) তাদের পুষ্টি উপাদান বিভিন্ন হয়ে থাকে।
প্রস্তুতপ্রণালী জরুলী:মাশরুম কিভাবে প্রস্তুত করা হয়,তার ওপর ও মাশরুমের পুষ্টি গুন হয়ে থাকে।
পরিবর্তনশীল দৈহিক চাহিদা: একজন ব্যক্তির দৈনিক পুষ্টি চাহিদার ওপর তার বয়স,লিঙ্গ,কার্যকলাপের স্তর নির্ভর করে।
গুরুত্বপূর্ণ বিষয়সমূহ
সেই সাথে ওষুধ তৈরিতে মাশরুম ব্যবহার করা হয়। মাশরুম কিন্তু আমাদের মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ রাখে।মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ পাশাপাশি শরীলের অভ্যন্তরীণ,ভৌত এবং শরীলের বিভিন্ন রাসায়নিক অবস্থা বজায় রাখতেও মাশরুমের ভুমিকা রয়েছে। মাশরুমের এর উপকারিতা ও অপকারিতা মাশরুমের অনেক ধরনের খনিজ উপাদান পাওয়া যায়,মাশরুমে রয়েছে ভিটামিন, বি,ডি,কপার,পটাশিয়াম, আয়রন,সেলেনিয়াম সমৃদ্ধ।
সেলেনিয়াম :মাশরুমে সেলেনিয়াম আছে,একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং খনিজ।
অন্যান্য খনিজের অল্প পরিমাণ:মাশরুমে রয়েছে অল্প পরিমাণ পটাসিয়াম, এবং তামা পদার্থ রয়েছে।
কম ক্যালোরিযুক্ত:মাশরুমের রয়েছে কম পরিমাণ ক্যালোরি,যা ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
মাশরুমের উপকারিতা
মাশরুমের পেনসিলিন নামক অ্যান্টিবায়োটিক থাকে যা মানুষের জন্য বেশ উপকারী এবং এটি খেতে অনেক মজা। তাই প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় মাশরুম রাখা উচিত। তবে মাশরুম জৈব উৎপাদিত উপায়ে খাওয়া উচিত।বুনো প্রদ্ধতিতে চাষ করা মাশরুম খাওয়া বা কিনা উচিত নয়। এগুলো স্বাস্থ্য জন্য অনেক ক্ষতির কারন হিসাবে দাড়ায়।
আরো পডুন ঃগর্ভাবস্থায় জাফরান খেলে কি বাচ্চা ফর্সা হয়?জাফরান এর উপকারিতা
মাশরুমের রয়েছে প্রোটিন,ভিটামিন,মিনারেল,অ্যামাইনো এসিড,অ্যান্টিবায়োটিক ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে।
দাঁত ও হাড়ের গঠনের মাশরুম:মাশরুমে প্রচুর পরিমাণ রয়েছে ক্যালসিয়াম,ফসফরাস, ভিটামিন ডি রয়েছে।যা আমাদের দাঁত ও হাড়ের গঠনের অন্যতম সহায়তা করে।
কোলেস্টেরল কমাতে:মাশরুমে রয়েছে ইরিটাডেনিন,লোভেস্ট্রাটিন,অ্যান্টাডেনিন, যা কোলেস্টেরল কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে।নিয়মিত মাশরুম খাওয়া স্বাস্থ্য জন্য ভীষণ উপকারী।
প্রসূতি ও সন্তানদের প্রতিপালনে:মাশরুমে রয়েছে ভিটামিন,মিনারেল,বিভিন্ন খনিজ উপাদান যা আমাদের শরীলবৃও গঠনে সহায়তা করে।যে সকল মায়েরা প্রসূতি তারা মাশরুম খেতে পারেন, কারন মাশরুম রয়েছে,নিয়াসিক এস্কর্বিক এসিড যা গর্ভস্থ অবস্থায় শিশুর শরীলে লোহিতকানিকা সমৃদ্ধ করে। এবং বাচ্চা প্রসব করতে সুবিধা হয়।মাশরুমের এর উপকারিতা ও অপকারিতা তাই নিয়মিত মাশরুম খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ ভাবে জরুরি।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি :প্রাকৃতিকভাবে মাশরুম সবচেয়ে বেশি ভিটামিন ও মিনারেল,অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বিদ্যমান থাকায় এটি মানবদেহের রোগ প্রতওরোধ বৃদ্ধি করে। মাশরুম মানুষের শরীলের জন্য অত্যাবশ্যকীয় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পলিফেনল ও সেলেনিয়াম নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা মারাত্মক কিছু রোগ যেমন( স্টোক,স্নায়ুতন্ত্রের রোগ,ক্যান্সার) থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
হজমে সাহায্য ও ওজন নিয়ন্ত্রণ :মাশরুম থাকা প্রচুর ফাইবার বা আঁশ যা দীর্ঘ ক্ষন পেট ভারা রাখতে সহায়তা করে। মাশরুমের রয়েছে কম ক্যালোরি যুক্ত উপাদান যা আমাদের শরীলের ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখে। এছাড়াও মাশরুম চিনির পরিমাণ কম থাকে তার ফলে শরীলের ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখতে সহায়তা করে। এতে থাকা ফাইবার ও এনজাইম হজমে সহায়তা করে। তাই অধিক ফ্যান্ট যুক্ত বা লাল মাংস না খেতে মাশরুম খাওয়া স্বাস্থ্য দিকে থেকে অনেক উপকারী।
চুল পড়া ও পাকা প্রতিরোধ
আমরা জানি সালফার এর অভাবে চুল পড়া বা অল্প বয়সে চুল পাক ধরে।আর মাশরুমে আছে প্রচুর পরিমাণ সালফারের এ্যামাইনো এসিড যা আপনার চুল পড়া বা অল্প বয়সে চুল পাকা রোধ করে।
পেটের পীড়ায় ও প্রোটিন যোগান
প্রোটিন খুব সুস্বাদু ও মুখরোচক খাবার।আর মাশরুমের আছে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন। এছাড়াও মাশরুমে রয়েছে পযাপ্ত পরিমাণ এনজাইম।যা আপনার পেটের পীড়া থেকে রক্ষা করে। এছাড়া খাদ্য পরিপাক ও হজমে সহায়তা করে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ
প্রোটিন,ফাইবার,ভিটামিন এবং মিনারেল পরিপূন মাশরুম ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকার বয়ে আনে।নিয়মিত মাশরুম খেলে রক্তে চিনির পরিমান কম এবং যা ডায়াবেটিস রোগীর জন্য সুখবর বয়ে আনে।
ক্যান্সার প্রতিরোধ করে
মাশরুমের ভিটামিনের প্রচুর পরিমাণে নিয়াসিন,রিবোফ্লাবিন ও ফাইটোকেমিক্যাল টিউমারের বৃদ্ধিতে বাধাঁর সৃষ্টি করে।বিভিন্ন রকম ক্যান্সার যেমন স্তন এবং প্রস্টেট ক্যান্সার প্রতিরোধে মাশরুম এক অন্যান্য উপাদান।
মাশরুম খাওয়ার নিয়ম
মাশরুম বিভিন্ন ভাবে খাওয়া যায়। মাশরুম রান্না করে,স্যুপ বানিয়ে,নুডলস,কিংবা অন্য তরকারি সাথে মিশিয়ে মাশরুম খাওয়া যায়। এছাডাও মাশরুমকে আলাদা করে তেলে ভেজে মচমচে করে খাওয়া হয়।মাশরুমের চপ বা ফ্রাই করে ও খাওয়া যায়।এটা বেশ সুস্বাদু ও অনেক মজাদার খাবার।
মাশরুম তারতারির সাথে খাওয়া হয়। এটা সব ধরনের জিনিসের সাথে খাওয়া যায়।মাশরুমের গুড়া ও খাওয়া হয়।তবে এখানে খেয়াল রাখতে হবে যে মাশরুমের এর উপকারিতা ও অপকারিতা সব ধরনের মাশরুম গুডা স্বাস্থ্য জন্য ভালো নয়।মাশরুম গুড়া কিনতে হলে আপনার চিনা জানা বা ভালো উন্নত মানে দোকান বা শোরুম থেকে নেওয়ার ভালে।
আরো পড়ুনঃকলমি শাক খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
এগুলো থেকে কিনলে আপনার মাশরুমের গুনগত মান ঠিক থাকে এবং আপনার স্বাস্থের ওপর কোনো বিরুপ প্রভাব পরে না। কিছু কিছু মাশরুম প্রজাতি আছে যা খেলে আপনার মৃতু পযন্ত হতে পারে।তাই মাশরুম কেনার সময় অবশ্যই এগুলো দিক বিবেচনা করে দেখে মাশরুম ক্রয় করতে হবে।
মাশরুমের অপকারিতা
মাশরুম খাওয়ার স্বাস্থ্য জন্য উপকার হলে ও এর কিছু উপকারিতা আছে।সেগুলো জেনে নেওয়া যাকঅপরিচিত বুনো মাশরুম খাওয়া ঠিক নয়। এগুলো বিষাক্ত হয়, যা খেলে আপনার মৃত্যু পযন্ত হতে পারে।
মাশরুম কাঠের গুড়ি,খড়,বাশের ওপর জন্মে এবং ওগুলো আমাদের ক্ষতি সাধন করে।
বিষাক্ত মাশরুম চেনার উপায়
- বেশির ভাগ উজ্জ্বল বর্ণের প্রজাতি গুলো বিষাক্ত হয়ে থাকে।
- গন্ধ যুক্ত বা ঝাঁঝালো প্রজাতি গুলো বিষাক্ত।
- বিষাক্ত মাশরুম গুলো বেগুনি রঙের।
- বিষাক্ত মাশরুম কখনো প্রখোর রোদে জন্মাই না।
- কাঠের ওপর বা বাশঁ এর ওপর জন্মালেই এগুলো বিষাক্ত মাশরুম হয়ে থাকে।
এই জাতীয় মাশরুম আপনার শরীলের বিরুপ প্রভাব ফেলে। তাই মাশরুম কেনার সময় আমাদের এগুলো ভালো ভাবে দেখে বা চিনে নিতে হবে। কিছু অসাধু ব্যবসায়ী বিষাক্ত মাশরুম নিয়ে এসে বাজারে উচ্চ দামে বিক্রি করে। যে গুলো আমরা কিনে আমাদের শরীলের ক্ষতি সাধন করে থাকি। তাই অব্যশই মাশরুম কেনার সময় আমাদের এগুলো ভালো ভাবে দেখে বা চিনে কিনতে হবে।
মাশরুমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
- মাশরুমে ক্যালসিয়াম,ফসফরাস, প্রোটিন,ভিটামিন বি,ভিটামিন ডি,মিনারেল,অ্যামাইনো এসিড,অ্যান্টি- অক্সিডেন্টসহ নানা গুরুত্বপূর্ণ উপাদান রয়েছে।
- মাশরুমে প্রচুর পরিমানে আয়রন থাকায় রক্ত শূন্যতা দূর করতে সহায়তা করে।
- মাশরুম রক্তের চিনির পরিমাণ ঠিক রাখে,যা আপনার ডায়বেটিস থেকে রক্ষা করে।
- মাশরুমে রয়েছে পটাশিয়াম যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
- কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ অন্যতম ভুমিকা পালন করে এরিটাডেনিন।তাই মাশরুম খাদ্য তালিকায় রাখলে আপনার কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ গুরুত্বপূর্ণ সহায়তা করে।
- মাশরুমের শরীলে দুইটি প্রয়োজনীয় অ্যান্টি- অক্সিডেন্ট ও সেলেনিয়াম রয়েছে মাশরুমে।যা আপনার নার্ভের রোগ স্টোক,ক্যান্সার এর মতো রোগ থেকে মুক্তি মেলে।
- মাশরুমে ক্যালশিয়াম এর পরিমাণ বেশি থাকায় আপনার হাড়ের শক্তি বৃদ্ধি বা গায়ের ব্যাথা নিয়ন্ত্রণ রাখতে সহায়তা করে।
- সুন্দর ত্বক পেতে মাশরুমের জুরি নাই। এটা আপনাড ত্বকে নরম রাখে রাখতে সহায়তা করে।
- মাশরুমে থাকা এনজাইম খাবার হজমে সহায়তা ও উপকারী ব্যাকটেরিয়ার কাজ বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
- নিয়মিত মাশরুম খেলে জন্ডিস ও হেপাটাইটিস বি রোগ থেকে মুক্তি মেলে।
- মাশরুমে সোডিয়াম এর পরিমান কম থাকায়,এটি কিডনি রোগ সমস্যা থেকে রক্ষা করে।
মাশরুম সংরক্ষণ নিয়ম
মাশরুম রোদে বা ডিহাইড্রেশন পদ্ধতি বা প্লাস্টিকের বোতলে ৫- ৬ মাস রেখে সংরক্ষণ করা যায়।শুকনা মাশরুম ব্লেন্ডার মেশিনে পাউডার করে এয়ার টাইমে প্যাকেটে রেখে একই ভাবে মাশরুম ৫-৬ মাস সংরক্ষণ করা যায়।
সম্পূরক খাদ্য হলেও অন্যান্য খাবারের সাথে রান্না করলে এর স্বাদ বহুগুনে বেড়ে যায়। অনেক আগ থেকে এটা ব্যবহার আসা পরও এর পুনাবলী শেষ করার মতো নয়। তাই নিয়মিত মাশরুম খাই এবং নিজের স্বাস্থ্য উন্নতি করি।
শেষ কথা
মাশরুম আমাদের ছোট বড় সকলের জনপ্রিয় খাবার। মাশরুমের এর উপকারিতা ও অপকারিতা মাশরুমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ পটাসিয়াম ও আয়রন ও খনিজ উপাদান সমৃদ্ধ। মাশরুম সেবন করলে আপনার নানাবিধ রোগ সমূহ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
তাই আমাদের সঠিক মাশরুম চিনে ও ভালো জাতীয় মাশরুম কিনতে হবে। মাশরুম আমাদের ক্যান্সার,স্টোক,উচ্চ রক্তচাপ,রোগ প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে। তাই আমাদের দৈনিক খাবার মেনুতে মাশরুম রাখা দরকার। তবে বড় বড় রোগ হলে অবশ্যই ডাক্তার এর পরামর্শ মাশরুম সেবন করা শ্রেয়।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url